You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাবা-মাকে কীভাবে সম্মান করবেন?

বর্তমানে কর্মব্যস্ত জীবনে বাবা-মায়ের সঙ্গে সন্তানের দূরত্ব বাড়ছে। বেশিরভাগ সন্তানই মনে করেন বাবা-মা তাদের বুঝতে পারছেন না ও তারা সুখের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছেন। এ কারণে অনেক সন্তানই কখনো না কখনো বাবা-মায়ের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেন।

তবে সন্তানদের সব সময় মনে রাখতে হবে, বাবা-মায়ের চেয়ে বেশি তাদের আর কেউই ভালোবাসতে পারবেন না। আর বাবা-মা যা করেন সন্তানের ভালোর জন্যই করেন। যদিও সন্তানকে সঠিক পথে ফেরাতে কখনো কখনো অভিভাবকরা খুব কঠোর হয়ে ওঠেন, তবে তা কিন্তু সন্তানের ভালোর জন্যই।

তারা সন্তানকে সম্ভাব্য ক্ষতি থেকে রক্ষা করতেই এমনটি করেন। এ বিষয়টি বুঝতে হবে ও বাবা-মায়ের প্রতি কৃতজ্ঞ থাকতে হবে সন্তানের। আর তাদের সঙ্গে যাতে দূরত্বের সৃষ্টি না হয় এজন্য সম্মান ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে হবে নিয়মিত।

সম্মান কী?

সম্মান হলো ইতিবাচক অনুভূতি। আর ব্যবহারেই এটি যথার্থভাবে ফুটে ওঠে। সম্মানের বিনিময়ে কিছু পাওয়ার আশা করা উচিত নয়। অনুগ্রহ করে প্রত্যেকের প্রতি সম্মান দেখানো উচিত। বয়স ও অবস্থান নির্বিশেষে সবার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়াই প্রমাণ করবে আপনি সম্মান করতে পারেন অন্যকে।

আপনি যদি অন্যদের প্রতি অসম্মানজনক ও অহংকারী হন, তার মানে হলো আপনি নিজেকেও সম্মান করছেন না। শ্রদ্ধা যত্নের প্রতিক্রিয়া। যখন কেউ আপনাকে যত্ন ও সমর্থন দেয় তখন আপনি সম্মান পাওয়ার অধিকার অর্জন করেন।

আপনিও যদি কারও কাছ থেকে সম্মান পেতে চান তাহলে আগে অন্যকে সম্মান করতে শিখুন। সবার আগে বাবা-মায়ের প্রতি কীভাবে সম্মান প্রদর্শন করবেন সেটি জানুন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন