বারবার বিকল, তবু নতুন কেন্দ্র
পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের শিংপাড়া এলাকায় প্রায় সাড়ে আট বছর আগে একটি ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র বা এক্সেল লোড কন্ট্রোল স্টেশন বসানো হয়েছিল। উদ্দেশ্য ছিল, সড়কটিতে সীমার চেয়ে বেশি ওজন নিয়ে যানবাহন চলাচল ঠেকানো।
অবশ্য উদ্বোধনের মাত্র তিন দিনের মাথায় ৫৫ লাখ টাকার যন্ত্রটি বিকল হয়ে যায়। এখন পর্যন্ত তা মেরামত করা হয়নি। যদিও শিংপাড়া থেকে ১৫ কিলোমিটারের মতো দূরে মহাসড়কটির দশমাইল এলাকায় এখন আরেকটি ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রের নির্মাণের কাজ চলছে। ব্যয় হচ্ছে প্রায় ১৭ কোটি টাকা।
ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র বিকল থাকার এই চিত্র শুধু পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কে নয়, দেশের বিভিন্ন সড়কে দুই দশকে ১৮টি ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি স্থায়ী ও ১০টি স্থানান্তরযোগ্য (পোর্টেবল)। কিন্তু এখন মাত্র পাঁচটি ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র চালু আছে। কেন্দ্রগুলো বসানোর পর অল্প সময়ে বিকল হয়ে গেছে। কোনো কোনো কেন্দ্র বিকল হওয়ার পর বারবার টাকা খরচ করে মেরামত করা হয়েছে। তারপরও বেশির ভাগই এখন অকেজো।
ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র বিকল থাকার এই চিত্র শুধু পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কে নয়, দেশের বিভিন্ন সড়কে দুই দশকে ১৮টি ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। এর মধ্যে ৮টি স্থায়ী ও ১০টি স্থানান্তরযোগ্য (পোর্টেবল)। কিন্তু এখন মাত্র পাঁচটি ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র চালু আছে। কেন্দ্রগুলো বসানোর পর অল্প সময়ে বিকল হয়ে গেছে। কোনো কোনো কেন্দ্র বিকল হওয়ার পর বারবার টাকা খরচ করে মেরামত করা হয়েছে। তারপরও বেশির ভাগই এখন অকেজো।
পুরোনোগুলো যখন অকেজো, তখন ২০১৯ সালে বিভিন্ন জেলায় ২৮টি ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপনে একটি প্রকল্প নেয় সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তর (সওজ)। এতে ব্যয় হবে ১ হাজার ৬৩০ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের কাজের অগ্রগতি ৪০ শতাংশ। এর বাইরে ২০১৩ সাল থেকে সড়ক ও সেতু নির্মাণের বিভিন্ন প্রকল্পের অধীনে আরও ১৩টি ওজন নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বেশির ভাগের কাজ শেষ পর্যায়ে।