স্মরণ ও বিস্মরণে তাজউদ্দীন আহমদ

সমকাল শুভ কিবরিয়া প্রকাশিত: ২৩ জুলাই ২০২৩, ০২:০১

১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর মধ্যরাতে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ঘটে যায় এক নৃশংস, পৈশাচিক ঘটনা। ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে সামান্য কয়েকজন সশস্ত্র সেনাসদস্য প্রকাশ্যে ঢুকে আদালতের কর্তাব্যক্তিদের সঙ্গে নিয়ে কারাগারের অভ্যন্তরে ঢুকে গুলি করে হত্যা করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় চার নেতা সৈয়দ নজরুল ইসলাম, ক্যাপ্টেন মনসুর আলী, তাজউদ্দীন


 আহমদ ও এএইচএম কামারুজ্জামানকে। এরপর আরও কয়েকজন সেনাসদস্য বেয়নেট দিয়ে খুঁচিয়ে নিশ্চিত করে এই নেতাদের মৃত্যু।


জনরবে এই কুখ্যাত হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে খুব বেশি প্রশ্ন ওঠেনি। বহু বছর এই পৈশাচিক, বর্বর হত্যাযজ্ঞের মামলা আলোর মুখও দেখেনি। তাই কেন, কীভাবে, কারা এই হত্যাকাণ্ড ঘটাল সেটি নিয়ে খুব বেশি আলোচনাও হয়নি। এই হত্যাকাণ্ডের প্রকৃত রাজনৈতিক পরিকল্পক কারা, সে তথ্যও উন্মোচিত হয়নি। ৪৮ বছর আগে ঘটে যাওয়া এই হত্যাকাণ্ড রাষ্ট্র হিসেবে আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতার কী চিহ্ন বহন করে, তারও পরিমাপ করা সম্ভব হয়নি। তবে এই হত্যাকাণ্ডের মামলায়, হাইকোর্টের রায়, আপিল বিভাগের রায়ে আদালত কিছু প্রশ্ন উত্থাপন করেছেন। কিছু বিষয়কেও নজরে এনেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও