কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দুই দলের কর্মসূচি: সংঘাতের পথে রাজনীতি

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ২০ জুলাই ২০২৩, ১১:২৪

সংবিধান মেনে নিজেদের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সিদ্ধান্তে অনড় রয়েছে ক্ষমতাসীনেরা। অন্যদিকে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের দাবি আদায়ে রাজপথের লড়াইকে বেছে নিয়েছে বিএনপি। না আওয়ামী লীগ, না বিএনপি—একচুলও ছাড় দিচ্ছে না কেউ।আগামী নির্বাচন ঘিরে দুই দলের এমন অবস্থান নিয়ে সংঘাতের যে আশঙ্কা করা হচ্ছিল, মনে হচ্ছে দেশ সেদিকেই যাচ্ছে।


এতে সাধারণ নাগরিকদের মনে শঙ্কা-উদ্বেগ বাড়ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এখনই পরিস্থিতির লাগাম টানতে না পারলে সামনে দেশ এক ভয়ানক বিপদের মুখে পড়তে পারে।


ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শান্তি ও সংঘর্ষ অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দুই দলের সমঝোতা না হলে পরিস্থিতি খুবই খারাপ হতে পারে। এই অবস্থায় দেশ ও জনগণের কল্যাণের জন্য উভয় দলকেই সহনশীল হতে হবে।সমঝোতা করতে হবে।’ যদিও দুই দলের কর্মকাণ্ডে সমঝোতার কোনো লক্ষণ এখনো দেখছেন না এই অধ্যাপক।


সরকার পতনের এক দফা আন্দোলন শুরু করেছে বিএনপি ও তাদের সমমনা দল ও জোটগুলো। এই কর্মসূচির প্রথম দিন ছিল গত মঙ্গলবার। আগের দিনগুলোর মতো সেদিনও রাজপথে অবস্থান নেয় আওয়ামী লীগ। তাদের কর্মসূচি ছিল শান্তি ও উন্নয়ন শোভাযাত্রা।


রাজপথে অনেক জায়গায় মুখোমুখি হয়ে যায় দুই পক্ষ। হামলা-সংঘর্ষ হয় ঢাকা, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, কিশোরগঞ্জ, খাগড়াছড়ি, জয়পুরহাট, বগুড়া, পিরোজপুর ও রাজবাড়ীতে। এর মধ্যে সংঘর্ষে লক্ষ্মীপুরে প্রাণ হারান কৃষক দলের এক নেতা। আর সব জায়গা মিলিয়ে আহত দুই দলের নেতা-কর্মী ও পুলিশসহ প্রায় ৫০০।


পূর্বঘোষণা অনুযায়ী সেদিন রাজধানীসহ জেলা ও মহানগরে পদযাত্রা করে বিএনপি। রাজধানীতে সাত ঘণ্টায় ১৬ কিলোমিটার হেঁটে সরকারকে কঠোর বার্তা দেয় দলটি। সরকারের পদত্যাগ দাবি করে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘পদত্যাগ করেন। নইলে ফয়সালা হবে রাজপথে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও