কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শস্য চুক্তি থেকে রাশিয়ার সরে আসার মূল্য কতটা

যে চুক্তির মাধ্যমে ইউক্রেন থেকে কৃষ্ণ সাগরের মধ্য দিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শস্য রপ্তানি হতো, সোমবার তার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ইতোমধ্যে রাশিয়া বলছে, তারা আর এ চুক্তিতে থাকছে না। চুক্তিটি গত বছরের জুলাই মাসে জাতিসংঘ ও তুরস্কের মধ্যস্থতায় সম্পন্ন হয়। এ চুক্তির উদ্দেশ্য ছিল, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অবরুদ্ধ ইউক্রেনীয় শস্য নিরাপদে রপ্তানির ব্যবস্থা করে বিশ্বের খাদ্য সংকট দূর করা। বিশ্বের শস্য ও তৈলবীজের প্রধান উৎপাদনকারী দেশ ইউক্রেন। যুদ্ধের ফলে সেখান থেকে এসব পণ্য রপ্তানিতে বাধা পড়ায় বিশ্বব্যাপী খাদ্যের দাম রেকর্ড উচ্চতায় উঠেছিল। যুদ্ধ শুরু হওয়ার প্রায় পাঁচ মাস পর গত বছরের জুলাইয়ে চুক্তিটি খাদ্যপণ্যের দাম কমিয়ে আনতে এবং বিশ্বব্যাপী খাদ্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করেছিল। ইথিওপিয়া, সোমালিয়া ও ইয়েমেনের মতো দেশে সহায়তা হিসেবে জাতিসংঘে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) যে পণ্য পাঠিয়েছিল, সেখানেও ইউক্রেন ৭ লাখ ২৫ হাজার ২০০ টন বা ২ দশমিক ২ শতাংশ সহায়তা করতে সক্ষম হয়েছিল।

রাশিয়া এ চুক্তি থেকে সরে দাঁড়ানোর কারণে ইতোমধ্যে খাদ্যশস্য ও তৈলবীজের দাম বেড়েছে। চুক্তিটি নবায়ন না হলে আগামী দিনগুলোতে রুটি, পাউরুটি ও পাস্তার মতো গুরুত্বপূর্ণ খাবারের দাম বাড়বে। গত বছর যুদ্ধের পর কয়েক মাস পরিস্থিতি যতটা খারাপ ছিল, সে তুলনায় এবারের পরিস্থিতি ভালো বলা চলে। কারণ এসব খাদ্যপণ্যের অন্য উৎপাদনকারী দেশ যেমন ব্রাজিল ও রাশিয়া থেকে শস্য সরবরাহ বেড়েছে। গত বছরের বৃদ্ধির পর রুটির প্রধান উপকরণ গমের দাম এ বছর ১৪ শতাংশ কমেছে; ভুট্টার দাম কমেছে ২৩ শতাংশ। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন