ঝুঁকি জেনেও পরিত্যক্ত ভবনে বসবাস

সমকাল কুমারখালী প্রকাশিত: ১৮ জুলাই ২০২৩, ১৩:৩২

হালকা বাতাসেই কেঁপে ওঠে ভবনগুলো। একাধিক স্থানে ফাটল। তা দিয়ে বৃষ্টির পানি চুইয়ে পড়ে। নষ্ট করে দেয় আসবাব। পরগাছাগুলো দেয়াল ভেদ করে ছড়িয়ে পড়েছে ভবনজুড়ে। দেয়াল, সিঁড়ি, ছাদ ধসে পড়ার উপক্রম। আট বছর আগে পরিত্যক্তও ঘোষণা করেছে ভূমি অফিস। বিকল্প না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে দেড়শ বছরের পুরোনো ভবনে বসবাস করছেন পাঁচ শতাধিক মানুষ।


এ চিত্র কুমারখালী পৌরসভার কুণ্ডুপাড়া এলাকার। এখানকার অর্ধশতাধিক জরাজীর্ণ ভবনে বসবাস করছেন বাসিন্দারা। যে কোনো মুহূর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকলেও তা সংস্কারের পদক্ষেপ নেই। ২০১৫ সালে জেলা প্রশাসন থেকে পৌরসভার কাছে কুণ্ডুপাড়ার পুরোনো ভবনগুলোর হালচাল জানতে চাইলে ভূমি অফিস সরেজমিন তদন্ত করে ৪৬টি চুন-সুরকির ভবন চিহ্নিত করে। এর মধ্যে ২০টি অর্পিত সম্পত্তি, বাকিগুলো ব্যক্তিমালিকানার। সবক’টি ভবনই ঝুঁকিপূর্ণ। সেগুলো অপসারণের ব্যবস্থা নিতে প্রশাসনকে চিঠি দেওয়া হলেও কাজ হয়নি। পৌরসভার এ হিসাবের বাইরেও ঝুঁকিপূর্ণ ভবন রয়েছে।


একটি ভবনের বাসিন্দা ৭৫-ঊর্ধ্ব নুরুল ইসলাম বলেন, ২৫ বছর আগে সরকারের কাছ থেকে ভবন লিজ নিয়েছি। এরও অনেক আগে ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। এখন ঘরের রড বের হয়ে গেছে। বৃষ্টি হলে ঘরে পানি জমে। সামান্য বাতাস এলেই ভয় হয়; কখন ঘর ভেঙে পড়ে! কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই। জীবন হাতে নিয়ে বসবাস করছি।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও