কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

এজেন্ট একতারার, চা-নাশতা ও পারিশ্রমিক দিচ্ছে আ. লীগ

দেশ রূপান্তর গুলশান থানা প্রকাশিত: ১৭ জুলাই ২০২৩, ১৫:৩৬

ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে ভোটারদের চেহারায় নেই কোনো আনন্দ। নৌকার ব্যাজ লাগানো লোকজন ছাড়া আর কোনো ভোটার দেখে বোঝার উপায় নেই তারা কাকে ভোট দিবেন।


এই উপনির্বাচনে প্রায় সব কেন্দ্রেই কমবেশি নৌকার নেতাকর্মী সমর্থকের উপস্থিতি দেখা গেলেও লাঙ্গল, একতারার কোনো কর্মী সমর্থক দেখা যাচ্ছে না। ভোটার উপস্থিতি যেমন কম চোখে পড়ছে, নৌকা ছাড়া অন্য প্রতীকের প্রার্থীর কর্মী সমর্থকের চিত্রও একই।


মানারাত ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ, বনানী বিদ্যানিকেতন স্কুল অ্যান্ড কলেজ, টিএন্ডটি আদর্শ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়, মহাখালী, ভাষানটেক সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, সরকারি কালাচাঁদপুর হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রগুলো ঘুরে ভোট দিতে আসা নারী ও পুরুষ ভোটার কাউকে দেখে বোঝা যাচ্ছে না কোন প্রার্থীকে ভোট দেবেন তারা। মুখেও কেউ স্বীকার করছেন না।


তবে নৌকার ভোটারদের চেনা-বোঝা যাচ্ছে তারা কাকে ভোট দিতে কেন্দ্রমুখী হয়েছেন। তাদের বুকে নৌকার ব্যাজই তা প্রমাণ করছে। বেলা ১টা পর্যন্ত এসব কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি ভোটযুদ্ধে নামা প্রার্থীদের হতাশ করেছে। তবে দুপুর থেকে বিকাল পর্যন্ত ভোটার উপস্থিতি বাড়বে বলে আশা করছেন প্রার্থী ও সমর্থকরা।


বনানী বিদ্যানিকেতন ভোটকেন্দ্রে ভোট দিতে আসা হেদায়েত হোসেন দেশ রূপান্তরকে বলেন, ভোট দিতে এসেছি। কাকে ভোট দিব এখনো মনস্থির করিনি। মধ্য বয়স্ক এই ভোটার বলেন, ভোট কাকে দিব সেটা গোপন থাকাই ভালো।


টিএন্ডটি আদর্শ স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভোট দিতে আসা নুরুল হক বলেন, ছয় মাসের জন্য সংসদ সদস্য নির্বাচিত হবেন। একজন হলেই হয়। ভোট দিমু কমু না বলেন তিনি। চেহারা দেখে বোঝার উপায় নেই কাকে ভোট দিবেন তিনি।


এসব কেন্দ্র ঘুরে দেখা যায় নৌকার প্রার্থী মোহাম্মদ এ আরাফাতকে অনেকে চিনলেও একতারার প্রার্থী আশরাফুল হোসেন আলমকে (হিরো আলম) অনেক ভোটারই চেনেন না। কেন্দ্রগুলো একতারার এজেন্ট যারা আছেন তারাও প্রার্থী চিনেন না। পাড়া-মহল্লার ভাই বন্ধুদের অনুরোধে মূলত এজেন্ট হয়েছেন তারা।


হিরো আলমের অনেক এজেন্টকে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কেন্দ্র ছেড়ে চলে যেতে দেখা গেছে। যেসব কেন্দ্রে সকালে ঘুরে এজেন্ট পাওয়া গেছে, দেড়টা বাজার পরে সেসব কেন্দ্রের এজেন্ট আর পাওয়া যায়নি। ভোট কক্ষে থাকা অন্য দলের এজেন্টদের কাছে জানতে চাইলে তারা বলেন, বাইরে গেছে, খেতে গেছে বা টয়লেটে গেছে। অপেক্ষা করেও তাদের ভোট কক্ষে আসতে দেখা যায়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও