কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


৫ খাবার: মুখের আলসারে খেলে যন্ত্রণা বেড়ে যেতে পারে

শরীরের অন্দরে কোনও সমস্যা হলে সব সময়ে বোঝা যায় না। অথচ যন্ত্রণা হয়। তা সহ্য করা বেশ কষ্টকর। মুখের আলসার তেমনই একটি রোগ। ঠোঁটের তলায়, মুখের ভিতরে একটা চরম অস্বস্তি হয় এই রোগে। তবে কিছু দিন পর নিজে থেকে সেরে গেলেও এ ধরনের ক্ষত যত দিন থাকে, যন্ত্রণাও থেকে যায় তত দিন। কিছু দিন পর সেরে গেলেও ফের আবার মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। মুখে ঘা হলে সবচেয়ে বেশি সমস্যা হয় খাওয়াদাওয়ায়। কোনও খাবারই খাওয়া যায় না। ইচ্ছে করলেও পছন্দের খাবার থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখতে হয়। তবে এই রোগে কয়েকটি খাবার এমনি এড়িয়ে চলা জরুরি। না হলে নিজেরই কষ্ট বাড়বে।

মশলাদার খাবার

মুখে ঘা হলে সব সময়ে হালকা খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন চিকিৎসকেরা। মশলাদার খাবার খেলেই ব্যথা বেড়ে যেতে পারে। কারণ অধিকাংশ সুস্বাদু খাবারে লঙ্কা, লঙ্কারগুঁড়ো থাকে। ক্ষতের সংস্পর্শে এসে ব্যথা বেড়ে যেতে পারে। তাই এ ধরনের খাবার থেকে দূরে থাকাই শ্রেয়।

সাইট্রাস ফল

এ ধরনের ফলে সাইট্রিক অ্যাসিড রয়েছে। ফলে এই গোত্রের ফল খেলে মুখের ঘা আরও বেড়ে যেতে পারে। অ্যাসিড ক্ষত আরও গভীর করে তোলে। মুখে ঘা হলে তাই কমলালেবু, আঙুর, স্ট্রবেরি বেশি না খাওয়াই ভাল।

নরমপানীয়

কার্বোনেটেড পানীয়গুলিতেও অ্যাসিড থাকে। ফলে মুখে ঘা নিয়ে এ ধরনের পানীয় খেলে যন্ত্রণা হতে পারে। সমস্যাও বেড়ে যায়। তা ছাড়া, এই পানীয়তে চিনির পরিমাণ অনেক বেশি। তা মুখের ভিতর ব্যাক্টেরিয়া সংক্রমণ আরও বাড়িয়ে দেয়।

কফি

কফি খেতে ভাল লাগলেও মুখে ঘা হলে এই পানীয় একেবারেই না খাওয়া উচিত। কারণ, কফিতে রয়েছে স্যালিসাইলেটসের মতো উপাদান, যা মুখের অস্বস্তি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই দ্রুত সুস্থ হতে কফির প্রতি ভালবাসায় একটু রাশ টানা জরুরি।

অত্যধিক ঠান্ডা-গরম খাবার নয়

মুখে আলসার হলে একেবারে ঠান্ডা কোনও খাবার খেতে বারণ করা হয়। তেমনই খুব গরম খাবারও না খাওয়া উচিত। চরম তাপমাত্রার খাবার খেয়ে যন্ত্রণা আরও বেশি হতে পারে। খুব ঠান্ডাও নয় আবার অত্যধিক গরমও নয়, এমন খাবার খেতে হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন