কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বিপিডিবির ৭০% অর্থই ব্যয় হয়েছে আইপিপি ও রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রে

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ১৬ জুলাই ২০২৩, ০৯:৩৭

দেশের চাহিদা মেটাতে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডকে (বিপিডিবি) প্রায় অর্ধেক বিদ্যুৎই কিনতে হচ্ছে ইনডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রডিউসারস (আইপিপি) ও ভাড়াভিত্তিক কেন্দ্র থেকে। ২০২১-২২ অর্থবছরে মোট ৮৫ হাজার ৬০৭ মিলিয়ন কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ উৎপাদন হয়। এর মধ্যে বেসরকারি খাত থেকে নেয়া হয় ৪০ হাজার ১৭৪ মিলিয়ন কিলোওয়াট ঘণ্টা। বেশি মূল্যের এ বিদ্যুৎ নিতে গিয়ে বিপিডিবিকে গুনতে হয়েছে এ খাতে মোট খরচের প্রায় ৭০ শতাংশ।  যেখানে পাঁচ-ছয় বছর আগেও এ ব্যয় ছিল মোট খরচের অর্ধেক।


আইপিপি থেকে উচ্চমূল্যে বিদ্যুৎ কিনে তা কম দামে বিক্রি করতে গিয়ে প্রতি বছরই বিপিডিবির দেনা বাড়ছে। সংস্থাটির নির্ভরযোগ্য একটি সূত্রে জানা গেছে, ২০২২-২৩ অর্থবছরে সম্ভাব্য বিদ্যুৎ উৎপাদনের প্রাক্কলন করা হয়েছিল ৮ হাজার ৯৯৫ কোটি কিলোওয়াট ঘণ্টা (আমদানিসহ)। এ পরিমাণ বিদ্যুৎ পেতে বিপিডিবির সম্ভাব্য ব্যয় ধরা হয় ৯৪ হাজার ২৬৫ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এক্ষেত্রে আগের অর্থবছরের (২০২১-২২) ৭০ শতাংশ ব্যয়কে হিসাবে নিলেও আইপিপি ও ভাড়াভিত্তিক কেন্দ্রের বিদ্যুৎ কেনার পেছনে ব্যয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় অন্তত ৬৫ হাজার ৯৮৬ কোটি টাকায়। তবে এ খরচের প্রাক্কলন ছিল সদ্যসমাপ্ত অর্থবছরের শুরুর দিকের। আর গত কয়েক বছরের প্রবণতা অনুযায়ী বিপিডিবির মোট বিদ্যুৎ ক্রয়ে আইপিপি ও রেন্টাল বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অংশ ক্রমেই বাড়ছে। গত অর্থবছরের শুরুর দিকের তুলনায় বিদ্যুতের চাহিদা বৃদ্ধি, ডলারের বিপরীতে টাকার অবমূল্যায়ন ও জ্বালানি আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি হিসাব করলে মোট খরচ ১ লাখ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করছেন বিপিডিবির সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। 


বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিপিডিবির নিজস্ব ও যৌথ বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর সক্ষমতা পর্যাপ্ত থাকা সত্ত্বেও বেসরকারি ও ভাড়াভিত্তিক কেন্দ্র থেকে বেশি বিদ্যুৎ নেয়া হচ্ছে। এতে একদিকে যেমন উৎপাদন খরচ বেড়েছে, অন্যদিকে বসিয়ে রাখা হয়েছে সরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্র। মূলত বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তাদের আর্থিক মুনাফা করতেই বিপিডিবি পর্যাপ্ত সুযোগ দিয়েছে বলে তাদের দাবি। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও