রশীদ হায়দারের জন্মদিন, সাহিত্যই যাঁর জীবন

সমকাল দাউদ হায়দার প্রকাশিত: ১৬ জুলাই ২০২৩, ০১:৩০

ডাকনাম শামিমা। আমরা বলি শামু আপা। সংক্ষিপ্তকরণ। আমাদের একমাত্র ফুফাতো বোন। বয়স নব্বই হতে দেরি নেই। এখনও দিব্যি সুঠাম। সচল।


ভালো নাম শামসুন নাহার। স্বামী মকবুল হোসেনের পদবি নেননি। মকবুল সংবাদপত্রে জড়িত ছিলেন। পাকিস্তান, বাংলাদেশ আমলেও। গত হয়েছেন বছর কয়েক আগে। শামসুন নাহারই একমাত্র বোন (হোক কাজিন) গল্প লিখতেন নিয়মিত। পাকিস্তান আমলেই ‘সিঁদুরে মেঘ’ গল্পগ্রন্থ প্রকাশিত। জনপ্রিয়। বিদেশি সাহিত্য অনুবাদ করেছেন। বেরিয়েছে গ্রন্থাকারে।


লেখা কেন ছেড়ে দিলেন? গুরুতর কষ্ট পেয়েছেন মনে। পাকিস্তান আমলে মনোরম বাড়ি করেছিলেন মিরপুরে। ১৯৭১-এ মার্চের পরে পাকিস্তানি বাহিনীসহ বিহারিকুল তার বাড়ি পুড়িয়ে যজ্ঞে মেতেছিল।


শামসুনই (সম্ভবত) পাকিস্তান (পূর্ব) আমলে প্রথম মহিলা গ্রন্থাগারিক। ছিলেন ঢাকা আর্ট কলেজে (পরে ঢাকা কলেজে)। আর্ট কলেজে থাকাকালীন চমৎকার স্মৃতি। ঝালিয়েছেন। শুনেছি। তাঁকে জয়নুল আবেদিন, আবুল বাসেত, মোহাম্মদ কিবরিয়া, কাইয়ুম চৌধুরী প্রমুখ শিল্পী স্নেহবশত বড় বড় ছবি উপহার দিয়েছেন। সবই ছিল মিরপুরের বাড়িতে। পোড়ায় পাকিস্তানি সেনা, পাকিস্তানি দোসর বিহারি দল। বলেন, ‘ছবিগুলো বাড়ির চেয়েও কম সম্পদ ছিল না। সবই হারিয়েছি।’ হারানোর বেদনার্ত স্মৃতি এখনও জাগরূক, চোখেমুখে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও