আড়িয়াল খাঁ-তে ১০ বার ঘর হারানো নারী এবারও আছেন শঙ্কায়
টানা বর্ষণে ও উজানের ঢলে কয়েক দিনে আগেই বেড়েছিল আড়িয়াল খাঁ নদের পানি। তবে সেই পানি নামতে শুরু করলেও নতুন শঙ্কায় দিন কাটছে নদী পাড়ের মানুষের। হঠাৎ নদী তীরবর্তী এলাকায় শুরু হয়েছে ভাঙন।
অনেক এলাকায় বাড়িঘর, ফসলি জমি, স্থাপনা নদীগর্ভে বিলীন হয়েছে। হুমকির মুখে আরও ঘরবাড়ি, ফসলি জমি, বাগান, স্থাপনাসহ রাস্তাঘাট। ভাঙনরোধে দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ী একটি বাঁধের দাবি জানিয়ে আসছেন স্থানীয়রা।
কালকিনি উপজেলার আলিনগর ইউনিয়নের সস্তাল এলাকার ফাসিয়াতলার তিন নদীর মুখে আনন্দ বাজার, সূর্যমনি, খাসেরহাট, মোল্লার হাট, সিমিতর হাট, ভাটোবালি, আলীপুর, বাঘাবাড়ি, আন্ডারচর, কাচিকাটা গ্রামের বেশ কিছু বসতবাড়ি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে গেছে।
শুক্রবার (১৪ জুলাই) সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত এসব এলাকায় সরজমিনে দেখা গেছে, ভাঙনরোধে গত বছর পানি উন্নয়ন বোর্ড আলিনগর ও ঝাউদি ইউনিয়নের মধ্যবর্তী স্থানে জিও ব্যাগ ফেলেছিল। সেগুলোসহ নদীর তীর ভেঙে বিলীন হয়ে গেছে। এদিকে, ভাঙনে দুশ্চিন্তায় আছেন জেলার সদর উপজেলার তাল্লুক, মহিষেরচর, পাঁচখোলা, কাজিরটেক ফেরিঘাট, বাবনাতলা, ঝাউদি ইউনিয়নের ব্রাহ্মণদি, হোগলপাতিয়া ও চর-হোগলপাতিয়া গ্রামের কয়েক হাজার মানুষ।
- ট্যাগ:
- বাংলাদেশ
- নদী ভাঙন
- ভাঙন
- টানা বর্ষণ
- নদীভাঙন রোধ