সিআইএ প্রযোজিত মাদক ব্যবসায় তালেবানি লালবাতি

সমকাল উইলিয়াম ভ্যান ওয়াগেনেন প্রকাশিত: ১৩ জুলাই ২০২৩, ০১:৩১

আফগানিস্তান থেকে ২০২১ সালের আগস্টে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সৈন্য প্রত্যাহারের পর ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত এক নিবন্ধে পাকিস্তানি সাংবাদিক হামিদ মীর আফগান মাদক ব্যবসা সম্পর্কে সতর্ক করেছিলেন। তিনি ভেবেছিলেন, তালেবানের ক্ষমতা দখলের পর দেশটিতে মাদক ব্যবসা আরও চাঙ্গা হবে। হামিদ মীর ওই নিবন্ধে প্রত্যয়ের সঙ্গে ভবিষ্যদ্বাণী করেছিলেন– আগামী কয়েক বছরে আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবাদের চেয়ে মাদকের ব্যাপকতা বড় হুমকি হিসেবে দেখা দেবে। তখন তাঁর অনুমানটি বাস্তবসম্মত মনে হয়েছিল। কারণ দখলদার বাহিনীর বিরুদ্ধে দুই দশকের বিদ্রোহের ক্ষেত্রে তালেবানের অর্থায়ন এসেছে আফিম উৎপাদন থেকে। বস্তুত তখন ব্রিটেনের নেশার জগতের ৯৫ শতাংশ হেরোইনই আসত আফগান আফিম থেকে।


এখন যা দেখা যাচ্ছে, সেটাকে বিস্ময়করই বলতে হবে। ইংল্যান্ডভিত্তিক ভৌগোলিক তথ্যসেবা সংস্থা এলসিস চলতি বছরের জুন মাসে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। সেখানে বলা হয়েছে, তালেবান সরকার আফগানিস্তান থেকে আফিম চাষ নির্মূল করেছে। এর অর্থ হেরোইন উৎপাদনের জন্য মৌলিক উপাদান তারা নিশ্চিহ্ন করে ফেলেছে। ২০০০ সালে আফগানিস্তানে তালেবান প্রথমবারের মতো যখন ক্ষমতায় ছিল, তখনও এমনটি দেখা গিয়েছিল। তখনও তারা আফিম উৎপাদন নিষিদ্ধ করে। তবে পরিহাসের বিষয়, আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় অবৈধ মাদকের উৎস ধ্বংসে কাবুলের এবারের সিদ্ধান্তের সমালোচনা করেছে। এমনকি যুক্তরাষ্ট্র সরকারের অর্থায়নে প্রতিষ্ঠিত ইউএস ইনস্টিটিউট ফর পিস (ইউএসআইপি) বলেছে, তালেবানের আফিম নিষিদ্ধের ঘটনা আফগানিস্তান ও বিশ্বের জন্য খারাপ ফল বয়ে আনবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও