বিশ্বে তথ্য ফাঁসের অর্থমূল্য ৮ ট্রিলিয়ন ডলার, বাংলাদেশে কত

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১২ জুলাই ২০২৩, ১০:০২

আরশাদ ওয়ার্সির ‘অসুর’ ওয়েব সিরিজের দ্বিতীয় সিজন অনেকেই হয়তো দেখেছেন। সুভ জোশী একজন সাইবার অপরাধী। এক সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানিকে হ্যাক করে কোটি কোটি মানুষের ব্যক্তিগত তথ্য আয়ত্তে এনে পুরো ভারতের অর্থনীতিকে প্রায় ধ্বংসের পথে নিয়ে যেতে চেয়েছিল সে। এটি নিছকই গল্প হয়তো, তবে বাস্তবে কিন্তু এটা করা সম্ভব।


টেড কোপেলের ২০১৬ সালের নিউইয়র্ক টাইমস বেস্টসেলার ‘লাইটস আউট: আ সাইবার অ্যাটাক, আ নেশন আনপ্রিপেয়ার্ড, সারভাইভিং দ্য আফটারম্যাথ’ বইটিতে দেখিয়েছিলেন, বাস্তবেই সাইবার আক্রমণ করে পুরো যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যুৎ–ব্যবস্থা বন্ধ করে দেওয়া সম্ভব।


বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে যেমন অবৈধ বা চোরাই পণ্যের গোপন বাজার আছে, তেমনি সাইবার পণ্য বা টুলসেরও এ রকম গোপন বাজার আছে। ডার্ক ওয়েব বা ডিপ ওয়েবে এখন ফাঁস হওয়া ব্যক্তিগত তথ্য যেমন সহজে কেনা যায়, তেমনি সাইবার আক্রমণের জন্য ম্যালওয়্যারও কিনতে পাওয়া যায়। বিশেষজ্ঞরা বলেন, সাইবার হামলা করা এখন অত্যন্ত সহজ, খুব বেশি দক্ষতার দরকার পড়ছে না। ফলে বিশ্বব্যাপী সাইবার অপরাধ আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। আর সাইবার অপরাধের একটি অর্থমূল্য আছে, এটিও বাড়ছে আশঙ্কাজনক হারে। সব মিলিয়েই বিশ্বব্যাপী সাইবার আক্রমণের ঝুঁকি বাড়ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও