কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


১৬ মাস ধরে নেতিবাচক প্রবৃদ্ধিতে খাদ্য শিল্পের উৎপাদন

মূল্যস্ফীতিতে সংকুচিত ক্রেতার ক্রয়সক্ষমতা। কমেছে ভোগ। অন্যদিকে কাঁচামালের মূল্যবৃদ্ধি ও ডলার সংকটে আমদানি ব্যাহত হওয়ায় বিঘ্নিত হচ্ছে শিল্পের কাঁচামাল আমদানি। একদিকে চাহিদা ও ভোগের নিম্নমুখিতা, অন্যদিকে উৎপাদনের ব্যয় বৃদ্ধি ও কাঁচামালের সরবরাহ সংকট; সব মিলিয়ে উৎপাদন কমছে দেশের বৃহৎ ও মাঝারি খাদ্য শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর। টানা ১৬ মাস ধরে এ শিল্পসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর উৎপাদন কমে আসছে বলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিসংখ্যানে উঠে এসেছে। 

দেশের উৎপাদন খাতের বৃহৎ ও মাঝারি শিল্পের উৎপাদন প্রবৃদ্ধি নিয়ে নিয়মিতভাবেই হিট ম্যাপ উপস্থাপন করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) উপাত্তের ভিত্তিতে তৈরি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সর্বশেষ ত্রৈমাসিক প্রতিবেদনে উঠে আসা তথ্য অনুযায়ী, ২০২১-২২ অর্থবছরের দ্বিতীয় প্রান্তিক (অক্টোবর-ডিসেম্বর) থেকেই খাদ্যপণ্য উৎপাদন শিল্পের প্রবৃদ্ধি নেতিবাচক পর্যায়ে রয়েছে। ওই প্রান্তিকে খাতটির উৎপাদন কমেছে (ঋণাত্মক প্রবৃদ্ধি) ১৪ শতাংশ। ২০২১-২২ অর্থবছরের তৃতীয় (জানুয়ারি-মার্চ) ও চতুর্থ প্রান্তিকে (এপ্রিল-জুন) উৎপাদন হ্রাসের ধারা বজায় ছিল। এ সময় প্রবৃদ্ধির হার ছিল ঋণাত্মক ২৩ ও ২৫ শতাংশ। 

সদ্য সমাপ্ত ২০২২-২৩ অর্থবছরেও দেখা গেছে একই চিত্র। অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর) দেশের খাদ্য শিল্পে উৎপাদন কমেছে ৪ শতাংশ। এর পরের প্রান্তিকে (অক্টোবর-ডিসেম্বর) এ প্রবৃদ্ধির হার ছিল ঋণাত্মক ৬ শতাংশ। সর্বশেষ গত জানুয়ারি শেষে এর হার আরো বেড়ে ঋণাত্মক ৩২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। সব মিলিয়ে ১৬ মাস ধরেই দেশের খাদ্য শিল্প উৎপাদন প্রতিষ্ঠানগুলোর উৎপাদন প্রবৃদ্ধি রয়েছে নেতিবাচক অবস্থানে। যদিও এ সময়ে সার্বিকভাবে উৎপাদন খাতের প্রবৃদ্ধি ছিল ইতিবাচক। উৎপাদন কমে যাওয়ার প্রভাবে এ খাতের ভার ২০২০-২১ অর্থবছরে ১০ দশমিক ৮ শতাংশ থেকে কমে ২০২২-২৩ অর্থবছরে ৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন