জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ কর্মচারীদের মূল্যায়ন হোক

ইত্তেফাক এ এইচ এম ফিরোজ আলী প্রকাশিত: ১১ জুলাই ২০২৩, ১৪:৫৬

মানবসভ্যতার ইতিহাসে পৃথিবী নামক গ্রহটিতে এখন জনসংখ্যা বৃদ্ধি এক ভয়াবহ সমস্যা। এই সমস্যার কারণে বিশ্ব মোড়লেরা দারুণভাবে চিন্তিত হয়ে পড়েছেন। বিশ্বব্যাপী জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে জলবায়ু পরিবর্তনসহ নানা জটিলতা সৃষ্টি হয়েছে। বিশ্বের যে কোনো দেশের জাতীয় আয়ের মৌলিক উপাদান হচ্ছে প্রকৃতি ও জনসংখ্যা। মাটি, পানি, বায়ু, আলো, খনিজ সম্পদ—এসব কাজে লাগিয়ে অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূলে কাম্য জনসংখ্যা ও দক্ষ জনশক্তি। সর্বোচ্চ আয়স্তরের জনসংখ্যাকে কাম্য জনসংখ্যা বোঝায়। দেশের জনগণের জীবনযাত্রার মানোন্নয়নে আয়তনের চেয়ে জনসংখ্যা বেশি হলে বা অকর্মণ্য হলে সেই জনসংখ্যা সম্পদ নয়, এমন জনসংখ্যাকে আপদ বলে ধরে নেওয়া হয়। স্বাভাবিকভাবে জন্ম থেকে মৃত্যু কম হলে জনসংখ্যা বাড়ে। রোগব্যাধি, অপুষ্টি, মহামারিসহ কোনো কারণে ব্যাপক হারে মৃত্যু হলে মানবসম্পদের ক্ষতি হয়। মানবসভ্যতার সব মহৎ বিজ্ঞানী-চিন্তাবিদেরাই পৃথিবীর জনসংখ্যার বিষয়ে পাণ্ডিত্যপূর্ণ ধারণা পেশ করেছেন। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ দিকে ইউরোপে জন্মনিয়ন্ত্রণ আন্দোলনের সূচনা হয়।


১৭৯৮ সালে সুপণ্ডিত ধর্মযাজক ব্রিটিশ অর্থনীতিবিদ ম্যালথাস বলেছিলেন, ‘আবাদযোগ্য জমি ও অর্থনৈতিক উপায়-উপকরণ সীমিত এবং বংশবৃদ্ধির সম্ভাবনা পৃথিবীতে সীমাহীন। সুতরাং মানবজাতির স্বাচ্ছন্দ্য, কল্যাণ ও শান্তির জন্য বংশবৃদ্ধির সঙ্গে আয়ের সংগতি রক্ষা করে চলতে হবে। কখনো যেন জনসংখ্যা অর্থনৈতিক উপাদানের ওপরে যেতে না পারে। ১৮৩৩ সালে আমেরিকার বিখ্যাত চিকিৎসক চার্লস জেনটন এই প্রস্তাব সমর্থনসূচক ইঙ্গিত করে জন্মনিয়ন্ত্রণের উপকারিতার প্রতি গুরুত্ব দেন এবং সেই ধারণা থেকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণের সূত্রপাত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও