কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বর্ষায় শিশুর পানিবাহিত রোগ ও জ্বর হলে

বর্ষায় ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন পানিবাহিত রোগ, টাইফয়েড, সাধারণ সর্দি-কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা, নিউমোনিয়া ও অন্যান্য মৌসুমি রোগে ভুগতে থাকে শিশুরা। হাসপাতালে ভর্তির হারও বেড়ে যায়। এর মধ্যে এবার ব্যাপকভাবে যুক্ত হয়েছে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা ও আতঙ্ক। তাই এ সময় মা-বাবা ও পরিবারের সদস্যদের বাড়তি সতর্কতা মেনে চলতে হবে।

ডায়রিয়া ও অন্যান্য পানিবাহিত রোগ

সারা দিনের ব্যবহারযোগ্য পানির বিশুদ্ধতার জন্য বাড়তি মনোযোগ দিতে হবে। মনোযোগ দিলেই খাবার ও পানির মাধ্যমে ছড়ানো ডায়রিয়াসহ অন্যান্য রোগ, যেমন আমাশয়, হেপাটাইটিস এ, টাইফয়েড ইত্যাদি প্রতিরোধ করা সম্ভব। 

যা করতে হবে

  • খাওয়ার পানি ভালো করে ফুটিয়ে খেতে হবে। পানি ফুটে ওঠার পর আরও ১০ থেকে ১৫ মিনিট নির্দিষ্ট তাপমাত্রায় রেখে ফোটাতে হবে। ফিল্টার ব্যবহার করলে সেটা ঠিকমতো কাজ করছে কি না, ছাঁকনি এবং কিট ঠিক আছে কি না, সেগুলোও দেখতে হবে।
  • ছয় মাসের নিচের শিশুরা যেহেতু শুধু বুকের দুধ খায়, সে ক্ষেত্রে শিশুর কাছে এসব জীবাণু যায় যাঁরা দেখাশোনা করছেন, তাঁদের কাছ থেকে। মা ও অন্যরা শিশুকে ধরার আগে ভালো করে হাত ধুয়ে নেবেন।
  • নবজাতক থেকে শুরু করে পাঁচ বছর পর্যন্ত শিশুদের গোসলের সময় খাওয়ার পানি ব্যবহার করতে হবে। কারণ, শিশুরা প্রায়ই গোসলের সময় পানি খেয়ে ফেলে।
  • খাওয়ার আগে গ্লাস ও প্লেট খাওয়ার পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে।
  • শিশুরা বাইরের পানিজাতীয় কী খাবার খাচ্ছে, সে ব্যাপারে নজর দিতে হবে; বিশেষ করে স্কুলের শিশুদের প্রতি। রাস্তার পাশ থেকে ফুচকা, চটপটি, আখের রস কিংবা বিভিন্ন ধরনের শরবত কিনে খাওয়া যাবে না।
  • পাতলা পায়খানা হলে খাওয়ার স্যালাইন (বয়স অনুযায়ী), ডাবের পানি, চিড়ার পানি, কাঁচকলায় তৈরি খাবারের সঙ্গে স্বাভাবিক খাবার দিতে হবে। যদি শিশু নিস্তেজ হয়ে যায়, প্রস্রাব কমে যায়, কিংবা পায়খানার সঙ্গে রক্ত গেলে শিশুকে হাসপাতালে নিতে হবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন