কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সরকারি স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তি অপ্রাপ্তি এবং চ্যালেঞ্জ

দেশ রূপান্তর শাহ মো. জাকির হোসেন সুমন প্রকাশিত: ০৬ জুলাই ২০২৩, ১২:০৭

বাংলাদেশ স্বাধীনতার বায়ান্ন বছর পার করছে। এটা আমাদের জন্য গর্বের এবং আনন্দের। এই বায়ান্ন বছরে স্বাস্থ্য খাতে যেমন যুগান্তকারী অর্জন আছে তেমনি বিশ্বাস-অবিশ্বাস, প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি ও আস্থাহীনতার দোলাচালে একটি অস্বস্তিকর এবং বিশৃঙ্খল অবস্থা বিরাজ করছে। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদেরও যেমন অভাব-অভিযোগ ও ক্ষোভ আছে তেমনি রোগীদেরও আস্থাহীনতা, অবিশ্বাস ও ক্ষোভ আছে। আমরা জানি খাদ্য, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা ও শিক্ষা আমাদের মৌলিক অধিকার। জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছিলেন যেদিন বাংলার মানুষ ক্ষুধায় অন্ন পাবে, মাথা গোঁজার ঠাঁই পাবে, রোগাক্রান্ত হলে চিকিৎসা পাবে, শিক্ষার আলোয় আলোকিত হবে সেদিন আমার স্বপ্ন পূরণ হবে। সেজন্যই বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা-উত্তর প্রথম স্বাস্থ্য সচিব ডা. টি হোসেনকে দায়িত্ব দেন স্বাধীন বাংলার স্বাস্থ্যসেবার ভিত রচনা করার। শ্রদ্ধেয় ডা. টি হোসেন অল্প সময়ের মধ্যে স্বাস্থ্যসেবার একটি কাঠামো দাঁড় করান। সেই সময়ে ৩১ শয্যা বিশিষ্ট্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, ১০০ শয্যা বিশিষ্ট জেলা সদর হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বিভিন্ন বিশেষায়িত টারসিয়ারি হাসপাতাল নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করেন। সময়ের পরিক্রমায় এসবের কলেবর আরও বৃদ্ধি পেয়েছে তবে সাধারণ মানুষের কাক্সিক্ষত মানসম্মত স্বাস্থ্যসেবা অধরাই রয়ে গেছে।


আমরা যদি স্বাস্থ্য খাতের অর্জনগুলোর দিকে তাকাই তাহলে সেগুলো নেহায়েতই কম নয়। স্বাস্থ্য খাতেই জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা থেকে ১৬টি পুরস্কার সরকার অর্জন করেছে। দেশব্যাপী ইপিআই-এর মাধ্যমে বর্তমানে ১০টি রোগের টিকাদান কর্মসূচি পরিচালিত করে বিশ্বে এক অনন্য নজির স্থাপন বিশ্বব্যাপী প্রশংসা কুড়িয়েছে। রোগীরা কমিউনিটি ক্লিনিক থেকে ৩০ ধরনের ওষুধ পাচ্ছে। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, জেলা সদর হাসপাতাল, মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বিভিন্ন বিশেষায়িত হাসপাতালে জরুরি সেবা, বহির্বিভাগ সেবা ও আন্তঃবিভাগ সেবা এই তিন ধরনের সেবা চলমান। ২৪ ঘণ্টাই এই চিকিৎসাসেবাগুলো চিকিৎসকরা দিয়ে যাচ্ছেন। কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট, ডায়ালাইসিস, ওপেন হার্ট সার্জারি, হার্টে রিং বসানো এ ধরনের চিকিৎসাসেবা সরকারি হাসপাতালগুলোতে নিয়মিতই রোগীরা পাচ্ছেন। এভাবে সেবা দিয়েও রোগীদের আস্থা কি আমরা অর্জন করতে পেরেছি বা পারছি? অবিশ্বাস দূর করে বিশ্বাস অর্জন করতে পারছি? একটা সুন্দর ডক্টর-পেশেন্ট রিলেশনশিপ কি স্থাপন করা গেছে? কেন এ অবস্থা? এ অবস্থার পেছনের কারণগুলো হলো -১) পর্যাপ্ত বেডের অভাব, ২) পরীক্ষা-নিরীক্ষার স্বল্পতা বা ব্যবস্থা না থাকা, ৩) অপরিচ্ছন্ন পরিবেশ, ৪) নার্স ও কর্মচারীদের দৌরাত্ম্য ৫) চিকিৎসকদের সঙ্গে রোগীদের কমিউনিকেশন গ্যাপ এমনি আরও বেশ কিছু কারণ পাওয়া যাবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও