You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জিরার যত গুণাগুণ

রান্নায় ব্যবহৃত প্রায় প্রতিটি মশলারই কিছু না কিছু গুণ রয়েছে। জিরে তার মধ্যে অন্যতম। মাছের ঝোল, কষা মাংস থেকে নিরামিষ প্রায় সব রান্নাতেই জিরে গুঁড়ো ব্যবহারের চল রয়েছে। কিন্তু পেটের গোলমাল হওয়ার ভয়ে অনেকেই মশলা দেওয়া খাবার এড়িয়ে চলেন। তবে, স্বাস্থ্য সচেতন অনেকেই সকালে খালি পেটে জিরে ভেজানো পানি খান।

আয়ুর্বেদ বলে, এই জিরে ভেজানো পানি হজমশক্তি উন্নত করার পাশাপাশি, বিপাকহার উন্নত করলেও সাহায্য করে। তাই অতিরিক্ত না হলেও পরিমিত পরিমাণে মশলা নিয়মিত খেলে তা স্বাস্থ্যের উপকারই করে। ভিটামিন এ, ই, বি-সহ থায়ামিন, রাইবোফ্ল্যাভিন এবং নায়াসিনের মতো বিভিন্ন প্রকার অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট রয়েছে জিরেতে। এ ছাড়াও রয়েছে ম্যাঙ্গানিজ়, ম্যাগনেশিয়াম, ক্যালশিয়ামের মতো যৌগ। তাই শুধু রান্নার স্বাদ বৃদ্ধি করতেই নয়, শরীর ভাল রাখতেও জিরে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ।

হজমে সহায়ক

হজমে সহায়ক উৎসেচকগুলির ক্ষরণ বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে জিরে। লাইপেজ, অ্যামাইলেজ এবং প্রোটিজের মতো উৎসেচক চর্বি, কার্বোহাইড্রেট এবং প্রোটিনজাতীয় খাবার ভাঙতে সাহায্য করে। একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, জিরে এই সব উৎসেচক উৎপাদনের হার বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে।

ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, জিরে বিপাকহার বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে। দেহের অতিরিক্ত চর্বি অক্সিডাইজেশনের মাধ্যমে শক্তিতে পরিণত করে। ফলে ওজনের উপর তার প্রভাব লক্ষ করা যায়।

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে

রক্তে গ্লুকোজ়ের ভারসাম্য নিয়ন্ত্রণ করে ইনসুলিন হরমোন। এই উপাদানটির মাত্রা হেরফের হলেই রক্তে শর্করার পরিমাণে বেড়ে বা কমে যেতে পারে। জিরেতে রয়েছে ‘কিউমিনালডিহাইড’, যা ইনসুলিনের উদ্দীপক হিসাবে কাজ করে। তাই পরিমিত পরিমাণে জিরে খাওয়া ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীদের জন্যও ভাল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন