কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাজনীতির ‘খেলা’ চলে যাচ্ছে সীমানার বাইরে

সব খেলারই নিয়ম আছে। আছে পক্ষ-বিপক্ষ আছে এবং দর্শক-সমর্থক আছে। খেলা সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য বিচারককে দায়িত্ব দেওয়ার ব্যবস্থা আছে। খেলায় নির্ধাারিত নিয়ম আছে। সেসব নিয়ম যথাযথভাবে মানতে হয়। বিচারকের সিদ্ধান্তকে মান্য করেই খেলতে হয়। সবচেয়ে বড় ব্যাপার, সব খেলাই নির্দিষ্ট একটা সীমানার ভেতরে থেকেই খেলতে হয়।

হালে রাজনীতিবিদদের মুখেও আমরা হরদম খেলার কথা শুনতে পাচ্ছি। কেউ হয়তো বলছেন, ‘খেলা হবে।’ প্রতিপক্ষ পাল্টা জবাব দিচ্ছে, ‘আসেন খেলি।’ ব্যাপারটা যেন একে অন্যকে দ্বন্দ্বযুদ্ধ-মল্লযুদ্ধে আহ্বানের মতো। এক পক্ষ আরেক পক্ষকে ধরাশায়ী করার মরণপণ প্রতিজ্ঞায় যেন মাঠে নেমেছে। যাঁরা রাজনীতিকে খেলার সঙ্গে তুলনা করেন, তাঁরা ভুলে যান– রাজনীতি নিছক খেলা নয়। যদিও খেলার সঙ্গে রাজনীতির মিল আছে, আবার অমিলও আছে। খেলায় যেমন পক্ষ-বিপক্ষ, দর্শক-সমর্থক, বিচারক থাকে; তেমনি রাজনীতিতেও আছে। কিন্তু রাজনীতির উদ্দেশ্য শুধু প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার মধ্যে সীমাবদ্ধ না। খেলা এবং রাজনীতির মধ্যে একটা গুণগত তফাত আছে। জয়-পরাজয়ের মধ্য দিয়ে খেলার ইতি ঘটে। দর্শক সন্তুষ্ট বা অসন্তুষ্ট হয়ে নিজের কাজে মনোনিবেশ করতে পারে। কিন্তু রাজনীতিতে ব্যাপারটা দর্শকের সন্তুষ্টি কিংবা অসন্তুষ্টিতে সীমাবদ্ধ থাকে না। সেখানে প্রয়োজন হয় সম্মতি বা অসম্মতির। রাজনীতিতে জনমতের প্রতিফলন থাকতে হয়। খেলা এবং রাজনীতির মধ্যে আরেকটা বড় ফারাক হলো, খেলার মাঠে দর্শকের ভূমিকা উপভোগের মধ্যে সীমাবদ্ধ। রাজনীতিতে দর্শক হলো দেশের বৃহত্তর জনগণ। আপাতদৃষ্টিতে দর্শক হলেও তাদের ভূমিকা কেবল খেলা উপভোগে সীমাবদ্ধ নয়। রাজনীতিবিদদের যে কোনো ভুলের মাশুল গুনতে হয় তাদেরই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন