কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় গ্যাস ফিল্ডের আয়ুষ্কাল আর মাত্র এক বছর

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০৫ জুলাই ২০২৩, ০৯:৩৬

গ্যাস উত্তোলনের দিক থেকে বিবিয়ানা দেশের সবচেয়ে বড় গ্যাস ফিল্ড। মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি শেভরনের নিয়ন্ত্রণাধীন এ গ্যাস ফিল্ড স্থানীয় গ্যাসের মোট ৩৮ শতাংশ জোগান দিচ্ছে। ১৬ বছরের বেশি সময় ধরে উৎপাদনে থাকা এ গ্যাস ফিল্ডে মজুদ রয়েছে আর মাত্র ২৫৪ বিসিএফ (বিলিয়ন কিউবিক ফুট) গ্যাস। পেট্রোবাংলার হিসাবে দেখা গেছে, গত ছয় মাসে দৈনিক গড়ে প্রায় ১ হাজার ১৫০ এমএমসিএফ (মিলিয়ন কিউবিক ফুট) গ্যাস উত্তোলন হয়েছে। এ হারে গ্যাস উত্তোলন করা হলে মজুদকৃত গ্যাসের আয়ুষ্কাল হবে মাত্র ২২০ দিনের মতো। আর উত্তোলন কমে তা দৈনিক ৮০০ এমএমসিএফে নামলেও তাতে মেয়াদ এক বছরের বেশি নয়।


পেট্রোবাংলা-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোনো গ্যাস ফিল্ডের মজুদ আকস্মিকভাবে নিঃশেষ হয়ে যায় না। বরং উৎপাদন কমে যায়। কারিগরি সক্ষমতার ওপর নির্ভর করে দ্রুত গ্যাস উত্তোলন করা হবে নাকি উত্তোলন কমিয়ে রাখা হবে। তবে এ গ্যাস ফিল্ড থেকে এখনো দুই-তিন বছর একটি নির্ধারিত মাত্রায় গ্যাস পাওয়ার আশা করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।


পেট্রোবাংলার তথ্য অনুযায়ী, বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ডে বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত (টুপি) গ্যাসের মজুদ ৫ হাজার ৭৫৫ বিসিএফ (প্রায় ৬ টিসিএফ)। এর মধ্যে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত গ্যাস উত্তোলন করা হয়েছে ৫ হাজার ৫০১ বিসিএফ (সাড়ে ৫ টিসিএফ)। বাকি রয়েছে মাত্র ২৫৪ বিসিএফ। গত ছয় মাসে বিবিয়ানা গ্যাস ফিল্ড থেকে গ্যাসের দৈনিক গড় উত্তোলন ছিল ১ হাজার ১৫০ এমএমসিএফের ওপরে। এ হারে গ্যাস ফিল্ডটি উৎপাদনে থাকলে প্রাক্কলিত হিসাব অনুযায়ী, ২২০ দিন গ্যাস উত্তোলন করা যাবে।


যদিও জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সুনির্দিষ্ট গ্যাস উত্তোলনের হিসাব ধরে গ্যাসকূপের আয়ুষ্কাল বলা মুশকিল। তবে বিষয়টি নির্ভর করে কারিগরি সক্ষমতা ও গ্যাস উত্তোলনের ওপর। গ্যাস উত্তোলন কমে গেলে সেক্ষেত্রে কূপের উৎপাদন সময় যেমন দীর্ঘ হয়, তেমনি পুনরায় মজুদ সম্ভাব্যতা যাচাই করলে গ্যাসের মজুদও বাড়ার সম্ভাবনা থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও