ওয়াটারপ্রুফ ও ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স, এ দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য কী

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০৪ জুলাই ২০২৩, ০৭:৩২

নতুন স্মার্টফোন কেনার পর সেটির ব্যবহার নির্দেশিকায় ‘ওয়াটারপ্রুফ’ বা ‘ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স’ কথাটি লেখা থাকে। কখনো আবার নির্দেশিকায় লেখা না থাকলেও বিক্রেতারা এ সুবিধার কথা উল্লেখ করেন। তবে বেশির ভাগ ক্রেতাই এই দুটি আলাদা শব্দকে একই ভেবে থাকেন। শব্দ দুটির মাধ্যমে পানিরোধী–সুবিধা বোঝানো হলেও মৌলিক কিছু পার্থক্য রয়েছে। ওয়াটারপ্রুফ এবং ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স–এর পার্থক্য জেনে নেওয়া যাক।


ওয়াটারপ্রুফ এবং ওয়াটার রেজিস্ট্যান্সের পার্থক্য
স্মার্টফোনে ওয়াটারপ্রুফ সক্ষমতা থাকলে তুলনামূলক বেশি সময় পানিতে ঝুঁকি ছাড়া থাকতে পারে। তবে নির্দিষ্ট সময় পর পানির কারণে ফোনের ক্ষতি হতে পারে। অর্থাৎ নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ফোন সঙ্গে নিয়ে সাঁতার কাটা বা স্কুবা ডাইভিং করা যায়। তবে মনে রাখতে হবে, কোনো ফোন বা ইলেকট্রনিক যন্ত্রই দীর্ঘ সময় পানির নিচে ব্যবহার করা যায় না। অপর দিকে ওয়াটার রেজিস্ট্যান্স লেবেল যুক্ত থাকলে বুঝতে হবে বৃষ্টির পানি বা পানির ঝাপটা লাগলে ফোনের ক্ষতি হবে না। তবে সাঁতার কাটলে বা স্কুবা ডাইভিং করলে ক্ষতি হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও