You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ফার্মাসিস্টরা অবহেলিত কেন

উচ্চশিক্ষার বিশেষায়িত এক শাখার নাম ফার্মাসি। ১৯৬৪ সালের ১ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মাসি বিভাগের গোড়াপত্তন হয়। তখন থেকে দেশে ফার্মাসি শিক্ষার পদচারণা শুরু। সময়ের বিবর্তনে দেশে ফার্মাসি শিক্ষার প্রসার ঘটেছে গত ৬০ বছর ধরে। বাংলাদেশ ফার্মেসি কাউন্সিলের তথ্য অনুযায়ী, দেশে বর্তমানে ১৩টি সরকারি ও ২৮টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ফার্মাসি শিক্ষা চালু রয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠান থেকে প্রতি বছর প্রায় গড়ে চার হাজার গ্র্যাজুয়েট পাস করে বের হন। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৯ হাজার গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট রয়েছেন।

তবে প্রতি বছর এই সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ক্রমবর্ধমান এই বিশাল সংখ্যক দক্ষ জনশক্তির কর্মক্ষেত্র হিসেবে ওষুধ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান ছাড়া অন্য কোনো ক্ষেত্রে তেমন পদায়ন নেই। ওষুধ প্রস্তুত ছাড়াও ফার্মাসিস্টদের কাজের একাধিক ক্ষেত্র রয়েছে। যেমন– সরকারি পর্যায়ে ওষুধ গবেষণা ও আবিষ্কার, হাসপাতালে রোগীদের ওষুধের নিরাপদ ব্যবহার, ডোজ ও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে অবহিতকরণ, ওষুধ নিয়ন্ত্রণ সংস্থা ও ওষুধ ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান, ওষুধ সংগ্রহ, সংরক্ষণ এবং বিতরণ, ওষুধের তথ্য প্রদানে মান নিয়ন্ত্রণ পরীক্ষাগার, কমিউনিটি এবং হাসপাতালের ফার্মেসিতে, প্রশিক্ষক, স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজত টিম এবং আন্তর্জাতিক সংস্থা, ওষুধের গুণগত মান তদারকিতে ওষুধ-সংশ্লিষ্ট সরকারি প্রশাসনিক সংস্থা ও প্রতিষ্ঠান, ভোক্তা পর্যায়ে ওষুধের সঠিক ব্যবহার ও জনস্বাস্থ্য তদারকি ইত্যাদি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন