শিশুদের মানসিক বিকাশে ভ্রমণের প্রয়োজনীয়তা

জাগো নিউজ ২৪ ডা. সেলিনা সুলতানা প্রকাশিত: ০১ জুলাই ২০২৩, ২১:৫৫

শিশুদের মানসিক, সামাজিক, আর নৈতিক বিকাশে ভ্রমণের গুরুত্ব অপরিসীম। শিশুরা ঘুরে বেড়াতে পছন্দ করে। ব্যস্ততার অজুহাতে সেই চাহিদা পূরণ করতে চান না অনেক অভিভাবক। ভ্রমণ শিশুর বিকাশে সহায়তা করে। শিশুরা পরিবেশ থেকে শেখে। তারা নতুন নতুন অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে ভবিষ্যত জীবনকে সুন্দর করে। ভ্রমণ শিশুর শারীরিক ও মানসিক প্রতিবন্ধকতা দূর করে। এর মাধ্যমে শিশুরা খুব সহজেই মানুষের সাথে মিশতে পারে। ভ্রমণ শিশুর স্মৃতিতে সুন্দর সময় ও সুখস্মৃতি তৈরি হয়, যা ভবিষ্যতে অনুপ্রেরণা যোগায়। প্রত্যেক শিশুকে নিয়ে খোলামেলা পরিবেশে ঘুরতে যাওয়ার প্রয়োজনীয়তা অপরিসীম।


আজকাল আমাদের শিশুরা তাদের অবসর সময়ে হয় মোবাইল, ল্যাপটপ নিয়ে বসে। একটু ছোট শিশুরাও টিভি না হয় মোবাইল নিয়ে তাদের অবসর সময় কাটায়। মা বাবারা প্রায়ই ওদের সাথে রাগারাগি করে থাকে, এমনকি মারও দিয়ে থাকে।


কিন্তু একবারও ভেবে দেখেনি যে ওরা সময় পেলেই যে টিভি, মোবাইল বা ল্যাপটপ নিয়ে বসে যাচ্ছে, সেখানে ওদের দায় কতটা আর বাবা মায়েদের দায়-ই বা কতটা। কারন, বাবা মার চাওয়া থাকে, তারা যেভাবে বড় হয়েছে, বেড়ে উঠেছে, ওরাও সেভাবেই বেড়ে উঠবে, বড় হবে। সেটা সম্ভব নয় একেবারেই। তারা যখন বড় হয়েছে, বেড়ে উঠেছে, তখন এসব আধুনিক ডিভাইস তো নয়ই, সবার ঘরে, গ্রামে টিভি পর্যন্ত ছিলনা। তাই এসময় বড় হওয়া, বেড়ে ওঠা নিয়ে তাদের মা বাবাদের দুশ্চিন্তা করতে হয়নি।


এসব ডিভাইসের পরিবর্তে তাদের আশেপাশে ছিল নানা রকম খেলা, প্রকৃতির বিভিন্ন ঋতুর পরিবর্তনের আনন্দ, সাথে দেশের বিভিন্ন স্থানে ভ্রমণ। দাদা বাড়ি, নানা বাড়ি,খুব বেশি হলে হয়তো কোন সমুদ্র তীরে। মূল ভ্রমণ হত, দাদা, নানা, চাচা, চাচি বা মামা বা ফুপু বাড়ি, কোন গ্রামে, বা শহরের আদলে গড়ে ওঠা কোন মফস্বলে, বছরে মাত্র একবার। আর সেই ভ্রমণের আগে এবং পরের সময়, নানা রকম জল্পনা, কল্পনা, স্মৃতি রোমন্থন করেই কেটে যেত দিন, মাস আর বছর। পরের আর একটা ভ্রমণের প্রত্যাশায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও