কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সিন্ডিকেটের মাথায় হাত বুলিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণ অসম্ভব

সমকাল সাইফুর রহমান তপন প্রকাশিত: ৩০ জুন ২০২৩, ১৭:৩১

অবশেষে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি স্বীকার করলেন, দেশের নিত্যপণ্যের বাজারে সিন্ডিকেট কাজ করছে। ঈদের আগে সোমবার সংসদের বৈঠকে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের বাজেটে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জন্য দেওয়া বরাদ্দ পাস হয়। তার আগে বিভিন্ন ছাঁটাই প্রস্তাবের আলোচনায় বিরোধীদলীয় সদস্যরা বিদ্যমান বাজার পরিস্থিতির জন্য বিশেষত বাণিজ্যমন্ত্রীকে ‘সিন্ডিকেটের অন্যতম হোতা’ হিসেবে দায়ী করে তাঁর কঠোর সমালোচনা করেন। সে সমালোচনার জবাব দিতে গিয়ে-মঙ্গলবার সমকালের এক প্রতিবেদন অনুসারে- মন্ত্রী সিন্ডিকেটের অস্তিত্ব স্বীকার করে বলেন, ‘এটা ঠিক, বড় বড় গ্রুপ একসঙ্গে অনেক বেশি ব্যবসা করে।’ বানিজ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ এ সত্যভাষণের জন্য। 


দুবছর ধরে, বিশেষত করোনা অতিমারি স্তিমিত হওয়ার পর থেকে নিত্যব্যবহার্য সকল পণ্যের বাজারে ধারাবাহিক অস্থিরতা চলছে; চাল, আটা, ময়দা, ভোজ্য তেল, চিনি ইত্যাদির দাম এরই মধ্যে সাধারণ মানুষের-বিশেষত সীমিত ও নিম্ন আয়ের মানুষদের নাগালের বাইরে গেছে, অদূর ভবিষ্যতে তাতে নিম্নমুখী পরিবর্তন আসার কোনো আভাস নেই। বরং সম্প্রতি বিশেষত কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে পিয়াজ, রসুন, আদাসহ সব ধরনের মসলা দামে অস্বাভাবিক উল্লম্ফন ঘটেছে। সরকারের পক্ষ থেকে বরাবর বলে আসা হয়েছে যে, সব পণ্যের মজুদ যথেষ্ট আছে, অতএব এ মূল্যবৃদ্ধি থাকবে না। কিন্তু বাস্তবে এসব কথার ছিটেফোটা প্রতিফলনও দেখা যায়নি। তাই এসবের পেছনে সিন্ডিকেট কাজ করছে- এমন কথা বিশ্লেষক ও বাজার পর্যবেক্ষকেরা বহুদিন ধরেই বলছেন। এমনকি ভোক্তা স্বার্থ দেখার জন্য জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর নামে সরকারি যে প্রতিষ্ঠান আছে তারাও বিভিন্ন সময় বিষয়টি স্বীকার করেছে। সম্প্রতি শিল্প প্রতিমন্ত্রী তো কোনো রাখঢাক না রেখেই বলেছেন, ‘সিন্ডিকেটের কারণে’ মানুষ বাজরে গিয়ে ‘কাঁদছে’। কিন্তু এতকিচুর পরও অন্তত বাণিজ্যমন্ত্রী কিংবা তার মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা কখনোই সিন্ডিকেটের অস্তিত্ব স্বীকার করেননি। সেদিক থেকে ভোগ্যপণ্যের বাজারে কিছু বড় কোম্পানির প্রভাব বিস্তারের অভিযোগের সঙ্গে মন্ত্রীর সহমত পোষণের বিষয়টি অবশ্যই গুরুত্ব বহন করে।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও