হেফাজতে মৃত্যুর দায়ভার কে নেবে?

যুগান্তর এ কে এম শামসুদ্দিন প্রকাশিত: ২৬ জুন ২০২৩, ১১:৫২

২০২১ সালের ১০ ডিসেম্বর র‌্যাবের সাবেক ও বর্তমান সাত কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মার্কিন নিষেধাজ্ঞার পর থেকে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের সংখ্যা কমে এলেও থেমে নেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হেফাজতে অপমৃত্যুর ঘটনা। বরং দিন দিন হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা যেন বেড়েই চলছে। এক পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা ঘোষণার আগে থেকেই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা কমে আসছিল। ২০২০ সালের ৩১ জুলাই অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই এ সংখ্যা কমতে শুরু করে। মেজর সিনহা হত্যার পর প্রায় পাঁচ মাস বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ ছিল। এ ঘটনার পর ওই বছর একটি মাত্র বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে ২ আগস্ট। অথচ মেজর সিনহার মৃত্যুর আগে ওই বছরেই প্রথম সাত মাসে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে ১৮৪ জনের বিচারবহির্ভূত হত্যার ঘটনা ঘটে। সবারই জানা আছে, মেজর সিনহা হত্যাকাণ্ডের ঘটনা নিয়ে তখন দেশজুড়ে ব্যাপক তোলপাড় হয়েছিল। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় অবসরপ্রাপ্ত ও চাকরিরত সামরিক কর্মকর্তাদের ভেতর তীব্র অসন্তোষ দেখা দিয়েছিল। সাধারণ মানুষের ভেতরও ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছিল। এমন পরিস্থিতিতে সরকারেরও টনক নড়ে ওঠে। সরকার পরিস্থিতি সামাল দিতে হত্যাকাণ্ডের আইনি প্রক্রিয়াকে স্বাভাবিক গতিতে চলতে সহযোগিতা করে। বিচারে আদালত পুলিশের বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ এবং পুলিশ পরিদর্শক লিয়াকত আলীকে মৃত্যুদণ্ড এবং অপর ৬ পুলিশ সদস্যকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন। দেশব্যাপী সাড়া জাগানো সিনহা হত্যাকাণ্ডের পর সরকারের পক্ষ থেকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি কড়া নির্দেশ দেওয়া হয়। তারপর থেকেই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা কমে আসে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও