![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2020-10%252F34a1ca18-987b-4031-87a1-629ccd32714a%252Feditorial.png%3Frect%3D0%252C0%252C1600%252C840%26w%3D1200%26ar%3D40%253A21%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26mode%3Dcrop%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2022-01%252F5a36c819-05a2-4bfb-ac50-57dd67355acb%252FBanner_7814X143.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_width_pct%3D1)
পুরোনো ব্যাটারির বর্জ্য পুড়িয়ে সিসা তৈরির ঘটনা নতুন নয়। এতে করে প্রাণ ও পরিবেশের ওপর কী প্রভাব পড়ছে, তা–ও অজানা নয়। দেশের নানা জায়গায় এসব অবৈধ সিসা তৈরির কারখানার খবর কয় দিন পরপর পত্রিকান্তরে আমরা জানতে পারছি।
যেমনটি দেখা যাচ্ছে টাঙ্গাইলের সখীপুর উপজেলার কালিয়া ইউনিয়নের রামখা গ্রামে। সেখানে একটি কারখানায় পুরোনো ব্যাটারির বর্জ্য পুড়িয়ে সিসা তৈরি করা হচ্ছে। এর ফলে সেখানকার জনজীবন বিপর্যস্ত হচ্ছে। কিন্তু সেই কারখানা বন্ধের কার্যকর কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। বিষয়টি হতাশাজনক।
প্রথম আলোর প্রতিবেদন জানাচ্ছে, কারখানাটির আশপাশে ৫০টি বাড়িঘরের অবস্থান। দিনে অ্যাসিডের গন্ধ আর রাতে ধোঁয়ায় এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছেন। চিকিৎসকেরা বলছেন, সিসা মানুষের শরীরে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি করে। এতে মানসিক বিকৃতি, রক্তশূন্যতা ও মস্তিষ্কের ক্ষতি হয়। এমন পরিস্থিতিতে সপ্তাহ দুয়েক আগে ওই কারখানায় অভিযান চালায় উপজেলা প্রশাসন। দুই বছর আগেও একবার কারখানাটি প্রশাসন বন্ধ করে দেয়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, এরপরও কারখানাটি কীভাবে পুনরায় চালু হচ্ছে?