কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

প্রস্রাব ঝরে পড়লে যে চিকিৎসা নেবেন

দৈনিক আমাদের সময় প্রকাশিত: ২৩ জুন ২০২৩, ১১:৪৭

সর্দি-কাশির কারণে হাঁচি-কাশি দিলে অনেকেরই মূত্রনালি থেকে কয়েক ফোঁটা প্রস্রাব বেরিয়ে আসে। এছাড়া প্রস্রাব চেপে রাখার ক্ষমতাও কমে যায়। নারী-পুরুষ যে কারও ক্ষেত্রে এ সমস্যা হতে পারে। প্রস্রাব ঝরে পরা মূত্রাশয় বা মূত্রনালি সংক্রান্ত রোগের লক্ষণ, ডাক্তারি ভাষায় যার নাম টৎরহধৎু ওহপড়হঃরহবহপব. বৃদ্ধ বয়সে অনেকেই এ সমস্যায় ভোগেন। তবে পুরুষের তুলনায় নারীদের এ সমস্যা বেশি হয়। এছাড়া নরমাল ডেলিভারির পর অনেক নারী এ সমস্যায় ভুগে থাকেন।


যে কারণে হয় : মূত্রথলি সংকুচিত হতে শুরু করলে অথবা যখন সংকুচিত হওয়া উচিত, তখন না হয়ে অত্যধিক প্রস্রাবে পরিপূর্ণ হয়ে গেলে প্রবল চাপে অনিচ্ছাসত্ত্বেও মূত্র বেরিয়ে আসে। মূত্রাশয় ও মূত্রনালি ঘিরে থাকা পেশি ঠিকমতো কাজ না করলেও এ সমস্যা হতে পারে। নারীর ক্ষেত্রে সন্তান জন্ম দেওয়ার সময়, অত্যধিক ওজন বৃদ্ধি বা অন্য কোনো কারণে পেটের নিচের পেশিগুলো শিথিল হয়ে যেতে পারে। তখন মূত্রথলি প্রস্রাব ঠিকমতো ধরে রাখতে পারে না। মূত্রথলি নিচে নেমে যে পেশিগুলো মূত্রনালি চেপে রাখতে সাহায্য করে, তাদের কাজে বাঁধা দেয়। পুরুষের প্রস্টেট গ্রন্থির সার্জারির পর এ সমস্যা দেখা দেয়। কোনো কারণে সার্জারির সময় স্নায়ু বা মূত্রনালির চারপাশের পেশি আঘাত পেলে সেটা অকেজো হয়ে পড়তে পারে বা তার শক্তি কমে যেতে পারে। তখন মূত্রথলির ওপর চাপ পড়লে প্রস্রাব আটকে রাখা যায় না। অনেকের প্রস্রাবের পরও মূত্রথলি সম্পূর্ণ খালি হয় না। একটু একটু করে তখন মূত্র ঝরতে থাকে। মূত্রথলির পেশিগুলো দুর্বল হয়ে পড়লে বা অন্য কোনো বাঁধার জন্য এমন হতে পারে। মূত্রনালি যে পেশিগুলো চেপে বন্ধ করে রাখে, সেগুলোর জোর কমে গেলে একটু একটু করে প্রস্রাব ঝরতে থাকে। মূত্রতন্ত্রের কোনো সংক্রমণ, মূত্রথলির ক্যানসার, প্রস্টেটের সমস্যা, পারকিনসন ডিজিজ, স্ট্রোক ইত্যাদির কারণেও এ সমস্যা হতে পারে। এছাড়া অতিরিক্ত স্ট্রেসের কারণে এ সমস্যা দেখা দেয়। এছাড়া কাশি দিলে, হাঁচি দিলে, জোরে হাসলে বা ভারী ওজনের জিনিস তুললেও এমনটা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও