ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে প্রতারণার ঝুঁকি এড়াবেন কীভাবে
অধুনা ডিজিটালমাধ্যমে আর্থিক লেনদেন বৃদ্ধি পেয়েছে। লেনদেন অনলাইনে সারতেই বেশি পছন্দ করে নতুন প্রজন্ম। কেনাকাটা থেকে শুরু করে ইউটিলিটি বিল পরিশোধ বা টাকা আদানপ্রদান সবকিছুই এখন ঘরে বসে করা যায়। যে কোনো সময়। এমনকি ছুটির দিনেও। ২০২৭ সালের মধ্যে দেশের সামগ্রিক আর্থিক লেনদেনের ৭৫ শতাংশ নগদ টাকাবিহীন করার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে আর্থিক লেনদেন বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রতারণার ঘটনাও কম নয়। প্রতারকদের পাতা ফাঁদে পড়ে অর্থ খুইয়েছেন অনেকে। গ্রাহকের অজ্ঞতা বা সরলতার সুযোগ নেয় প্রতারকরা। পুলিশের হাতে ধরাও পড়েছে অনেক প্রতারক। এর পরও থেমে নেই। নতুন নতুন কৌশল নিয়ে হাজির হয় প্রতারকরা। লোকলজ্জার ভয়ে প্রতারণার ঘটনা অনেকে প্রকাশ করতে চান না। কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ না করলে প্রতিকার মিলবে কীভাবে?
সাম্প্রতিক ঘটনা। অজ্ঞাতপরিচয় এক ব্যক্তি ফোন করে একজন মোবাইল ফোন ব্যবহারকারীকে বলেন, তার (ব্যবহারকারীর) মোবাইল অ্যাকাউন্টে ভুল করে টাকা ঢুকে গেছে। অ্যাকাউন্ট ব্লক করে দেওয়া হয়েছে। তবে সমস্যা নেই। ব্যবহারকারীর মোবাইল ফোন থেকে সামান্য কয়েকটি কাজ করতে হবে। তাহলে সঙ্গে সঙ্গে সচল হয়ে যাবে বন্ধ ফোন।
- ট্যাগ:
- মতামত
- প্রতারণা
- ঝুঁকি এড়ানো
- ডিজিটাল ব্যাংক