কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

দায় পূরণে সাংস্কৃতিক জাগরণ প্রার্থিত

দৈনিক আমাদের সময় খান মাহবুব প্রকাশিত: ২১ জুন ২০২৩, ১৩:২৭

সংস্কৃতি চলমান জীবনের অনুষঙ্গ। এজন্য জীবন ও সংস্কৃতি আঁকড়ে ধরে চলাচল করে। বাঙালির জীবনের সংস্কৃতিও এ অঞ্চলের মানুষের দীর্ঘদিনের জীবনযাপনের পরিচায়ক। জীবন, সাহিত্য-সংস্কৃতি, শিল্প সবই ক্রমান্বয়ী ছন্দবদ্ধ। কিন্তু কালপ্রবাহে বাঙালি সংস্কৃতির চিরচেনা রূপ আজ অচিন, সংস্কৃতির উপাদান যেমন- ভাষা, সাহিত্য, সংগীত, প্রকৃতি ও পরিবেশে গত পাঁচ দশকে ঘটে গেছে নেতিবাচক নানান পরিবর্তন- একই সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ক্ষতিকর বিবিধ প্রভাবক।


চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের ডামাডোলে যখন যন্ত্রের সঙ্গে মানুষের মিথস্ক্রিয়া চলছে তখন আমাদের নিজস্ব সংস্কৃতি টিকে থাকার সংগ্রামে লিপ্ত দৈশিক ও বৈশি^ক সাংস্কৃতিক আগ্রাসনের বিরুদ্ধে। বিশ^ায়নের প্রবাহে আমরা চাই বা না চাই অনেক বিজাতীয় জীবনবোধ, অভ্যাস, রীতি আমাদের প্রাত্যহিকতায় ঢুকে গেছে। আমরা যাপন করছি এক মিশ্র সংস্কৃতির বলয়ে। এই পর্বে দেশজ সংস্কৃতির পরিতোষণ সামাজিক ও রাষ্ট্রিক পর্যায়ে অপর্যাপ্ততার বার্তা দিচ্ছে।


করোনা ও ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশে^র সামাজিক এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নাকাল। অর্থসংকট, কৃচ্ছ্র ও ভোগমাত্রায় রাশটানার বিষয়গুলো প্রতিনিয়ত কানে আসছে। বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশ গঠনের দৌড়ে এখন আরও নাস্তানাবুদ অবস্থায়। সাংস্কৃতিকচর্চার জোর বন্ধ্যত্ব চলছে ক্রমাগত। সামাজিকভাবে যে ক্লাব-কালচারে তৃণমূল পর্যায়ে সংস্কৃতির চর্চা চলত তা লয়প্রাপ্ত হয়েছে। মানুষের মনোভুবনে সংগীত-নাটক থেকে সামাজিক সংগঠন গড়ার ও মেহনত করে এগিয়ে নেওয়ার প্রত্যয় নেই। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা যেটুকু আছে তা ফন্দি-ফিকিরবাজরা কায়দা করে বেশি ভোগ করে। উদাহরণ টেনে বলা যায়, করোনাকালে দুস্থ শিল্পীদের কল্যাণে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় যে যৎসামান্য আর্থিক সহযোগিতা করেছে তার কতটুকু প্রকৃত দাবিদাররা পেয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও