আট ঘণ্টা পর খবর পায় উপকূলরক্ষী বাহিনী, ক্রমশ কমছে টাইটানের যাত্রীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা

আনন্দবাজার (ভারত) প্রকাশিত: ২১ জুন ২০২৩, ১০:৩৮

১১১ বছর আগে অতলান্তিক মহাসাগরের অতলে যে জায়গায় টাইটানিক জাহাজটি ডুবেছিল, সেখানে ওই জাহাজের ধ্বংসাবশেষ দেখার জন্য রবিবার পাঁচ যাত্রীকে নিয়ে রওনা দিয়েছিল ডুবোজাহাজ টাইটান। যাত্রা শুরু করার ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট পর টাইটানের ‘মাদারশিপ’ পোলার প্রিন্সের সঙ্গে তার সমস্ত যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। কিন্তু সম্প্রতি যে তথ্য প্রকাশ্যে এসেছে তাতে জানা গিয়েছে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার বহু ক্ষণ পর আমেরিকার উপকূলরক্ষী বাহিনীর কাছে সেই খবর পৌঁছেছে।


বিশেষজ্ঞদের দাবি, আরও আগে উপকূলরক্ষী বাহিনীর কাছে খবর পৌঁছলে তারা আরও দ্রুততার সঙ্গে তল্লাশি অভিযান চালাতে পারত।স্থানীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, রবিবার সকাল ৯টা ৪৫ মিনিট নাগাদ টাইটানের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয় মাদারশিপের। কিন্তু ওশানগেট নামে যে সংস্থার মালিকানাধীন এই ডুবোজাহাজ, তাদের তরফে তৎপরতার সঙ্গে আমেরিকার উপকূলরক্ষী বাহিনীকে খবর পাঠানো হয়নি। বরং প্রায় ৮ ঘণ্টা পর বিকেল ৫টা ৪০ মিনিট নাগাদ আমেরিকার উপকূলরক্ষী বাহিনী খবর পায়। তারও পরে কানাডার উপকূলরক্ষী বাহিনীকে খবর পাঠানো হয়।


স্থানীয় সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, টাইটানের সঙ্গে সংস্থার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর রবিবার রাত ৯টা ১৩ মিনিট নাগাদ কানাডার উপকূলরক্ষী বাহিনীকে খবর পাঠানো হয়।আমেরিকার নৌসেনা বাহিনীর নিউক্লিয়ার সাবমেরিন কমান্ডার পদে কর্মরত লেফটেন্যান্ট ডেভিড মার্কেটের দাবি, ডুবোযানের যাত্রীদের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা মাত্র ১ শতাংশ। ২০২১ সাল থেকে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখানোর অভিযান চালু করেছে ওশানগেট সংস্থা। মাথাপিছু আড়াই লক্ষ ডলারের বিনিময়ে গভীর সমুদ্রে নিয়ে গিয়ে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখিয়ে আনে তারা।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও