উচ্চ মূল্যস্ফীতি, পড়তি মধ্যবিত্ত ও স্থানীয় অর্থনীতি

বণিক বার্তা পাপলু রহমান প্রকাশিত: ১৯ জুন ২০২৩, ১১:১৭

পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্যানুযায়ী, বাংলাদেশে গত এক বছরের মূল্যস্ফীতি ঊর্ধ্বমুখী। এছাড়া ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ মূল্যস্ফীতি হয়েছে গত মে মাসে (৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ)। একই মাসে গত বছরে মূল্যস্ফীতি হয়েছিল ৭ দশমিক ৪২ শতাংশ। এছাড়া মে মাসে খাদ্য মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ এবং খাদ্যবহির্ভূত মূল্যস্ফীতি ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ। এ সময় গ্রামে মূল্যস্ফীতি ছিল ৯ দশমিক ৮৫ শতাংশ আর শহরে ৯ দশমিক ৯৭ শতাংশ। গ্রাম ও শহরে দুই স্থানেই খাদ্যের চেয়ে খাদ্যবহির্ভূত পণ্যে বেশি মূল্যস্ফীতি হয়েছে (বণিক বার্তা, ৬ জুন, ২০২৩)।


অর্থনীতিতে মূল্যস্ফীতি স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু উচ্চ মূল্যস্ফীতি অর্থনীতির জন্য অভিঘাতস্বরূপ। উচ্চ মূল্যস্ফীতি মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমায়। ক্ষুধা বাড়ায়। সহজ ভাষায়, মূল্যস্ফীতি বলতে পণ্য ও সেবার দাম বেড়ে যাওয়া বোঝায়। যা সাধারণত অতিরিক্ত মুদ্রা সরবরাহের কারণে ঘটে। অর্থনীতিবিদদের মতে, বাজারে পণ্যের মজুদ ও মুদ্রার পরিমাণের মধ্যে ভারসাম্য থাকতে হয়। কিন্তু প্রয়োজনের তুলনায় ব্যাংক যখন অতিরিক্ত মুদ্রা ছাপে, তখন মূল্যস্ফীতি ঘটে।  ফলে মুদ্রার মান ও ক্রয়ক্ষমতা কমে। এছাড়া দুর্যোগ, যুদ্ধ, উন্নয়নযজ্ঞ, ব্যাংকের সুদহার কমানো, ভর্তুকি ও আমদানিনির্ভরতার কারণেও মূল্যস্ফীতি বাড়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও