You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভারতের বীরকন্যারা

শোনা কথা, পৃথিবীর সব চিত্রপরিচালকের কাছেই বড় চ্যালেঞ্জ, চিত্রনাট্য অনুযায়ী ঠিক ঠিক অভিনেতা খুঁজে বের করা। আমার খুব দুশ্চিন্তা হচ্ছে আগামী দিনে যারা কেরালা স্টোরি বা কাশ্মীর ফাইলস কিংবা ১৯৪৬-এর ‘গ্রেট ক্যালকাটা কিলিং’ নিয়ে দুর্দান্ত সব গোয়েবলসীয় দর্শনকে পর্দায় নিয়ে আসছেন সরকারের অনুগ্রহ লাভের আশায় বা ধরেই নিলাম শিল্পীর দায়বদ্ধতা থেকে, তারা যদি ভেবে থাকেন ভারতীয় জনতা পার্টির বাহুবলী সাংসদ ব্রিজভুষণ শরণ সিংহের ক্যারিশমায় মোহিত হয়ে এক বায়োপিক বানাবেন, তাহলে সেই চরিত্রে অভিনেতা হিসেবে কাকে বাছবেন!!

ব্রিজভূষণ বাবুর অতি বড় বন্ধুও বলবেন না যে তাকে নায়কের শিরোপা দেওয়া হোক। সম্ভবত ব্রিজভূষণ নিজেও তা বলবেন না। তার যা ঝকঝকে জীবনপঞ্জি তাতে খলনায়ক ছাড়া অন্য কোনো কিছু ভাবাই যায় না। দলের মহাসম্পদ, কুস্তি ফেডারেশনের এই প্রাক্তন সর্বভারতীয় কর্তাটি ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে, নির্বাচন কমিশনের কাছে যে হলফনামা পেশ করেছিলেন তাতে এটা পরিষ্কার, সে সময়ে তিনি মোটে চার-চারটি ক্রিমিনাল কেসের আসামি। কয়েক বছর আগে এই কেস ছিল তিরিশটি। তারমধ্যে টাডার মতো শক্তিশালী ধারাও ছিল। কিন্তু বলাই বাহুল্য, আইনকানুন এসব তো গরিবদের জন্য। তিনি দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক নেতা, তার বিরুদ্ধে আবার কেসটেস কী! ফলে তিরিশ কেস চলে গেছে কোথায় কোন রসাতলে কেউই জানে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন