বিদ্যুৎ নিয়ে মশকরা

বিডি নিউজ ২৪ চিররঞ্জন সরকার প্রকাশিত: ০৬ জুন ২০২৩, ১৭:১২

হতাশা, ফেসবুক, মশা, লোডশেডিং, তামাশা আর পরনিন্দা-পরচর্চায় ভরা আমাদের মধ্যবিত্ত জীবন। মাঝে কয়েক বছর বিদ্যুৎ উৎপাদন ভালো ছিল। তখন মনে হয়েছে, আমাদের জীবন থেকে লোডশেডিং বুঝি ছুটি নিল। কিন্তু করোনা মহামারী শুরু হওয়ার পর সব কিছু লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। মানুষ ঘরবন্দী জীবন কাটাতে বাধ্য হয়। অনেকের আয়-উন্নতি বন্ধ হয়ে যায়। উৎপাদন ও সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। জ্বালানির দাম বাড়তে থাকে। জ্বালানি সংকটের কারণে আবার বিদ্যুৎ উৎপাদন কমতে থাকে। ইউক্রেইন-রাশিয়া যুদ্ধ সংকটকে আরও বাড়িয়ে দেয়। সুসময়ে টেকসই সমাধানের কথা ভাবা হয়নি। বরং ইচ্ছেমতো টাকা ছিটিয়ে, অপিরণামদর্শী চুক্তির মাধ্যমে নিজের লোকদের টুপাইস কামানোর সুযোগ দিয়ে, কেবল উৎপাদন ‘বাড়িয়ে দেখানোর’ একটা প্রবণতা লক্ষ করা যায়। যে ভুলের মাশুল এখন গুনতে হচ্ছে। আমাদের জীবনে ফিরে এসেছে সেই ছোটবেলার লোডশেডিং।


এক সময় আমাদের দেশে, বিশেষত গ্রামে লোডশেডিং ছিল নিয়মিত ঘটনা। তখন বিদ্যুৎ প্রায় থাকত না বললেই চলে। হঠাৎ হঠাৎ আসত। তখন সারাদিনে কয়েকবার বিদ্যুৎ চলে যাওয়া এবং আসাটা নিয়ম ছিল। আর সেই আসা-যাওয়ার গল্পের ‘এক কথায় প্রকাশ করো’-র নাম ছিল ‘লোডশেডিং’। তখন এমনও সময় গেছে যখন টানা দুই-তিন দিন বিদ্যুৎ থাকেনি। কারণ তখন বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল কম। আমরা সেই সময় হারিকেন, কুপি দিয়ে আলো জ্বালাতাম। হাতপাখা দিয়ে নিজে নিজেকে বাতাস করতাম। তখন অন্ধকারে পথ চলার জন্য কেউ কেউ টর্চলাইট ব্যবহার করতেন। জিরো ফিগার মডেলদের মতো এভারেডি টর্চের কথা এখনও মনে পড়ে! এখন হারিকেন, কুপি বা টর্চের ব্যবহার প্রায় নেই বললেই চলে। হারিকেন-কুপির প্রয়োজন মেটায় চার্জ লাইট। আর টর্চের প্রয়োজন মেটায় মোবাইল ফোন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও