কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

৫ বিলিয়ন ডলারই কষ্টসাধ্য ২০ বিলিয়নের সংস্থান হবে কি?

বণিক বার্তা প্রকাশিত: ০৫ জুন ২০২৩, ০৮:৩৭

দেশে বিদ্যুৎ উৎপাদনে প্রাথমিক জ্বালানি হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে প্রাকৃতিক গ্যাস, কয়লা ও জ্বালানি তেল ফার্নেস অয়েল। এসব জ্বালানির বেশির ভাগই আমদানিনির্ভর। বর্তমানে বিদ্যুৎ উৎপাদনে যে পরিমাণ জ্বালানি চাহিদার প্রয়োজন পড়ছে, তার বার্ষিক আমদানি ব্যয় প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলার। বিপুল পরিমাণ এ জ্বালানি আমদানিতে প্রয়োজনীয় অর্থের সংস্থান করতে হিমশিম খাচ্ছে জ্বালানি বিভাগ। আগামী ২০২৭ সাল নাগাদ নির্মাণাধীন বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো উৎপাদনে এলে বিদ্যমান জ্বালানির বাজারদর বিবেচনায় বছরে প্রায় ২০ বিলিয়ন ডলারের বেশি দরকার হবে। 


জ্বালানিসংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের বিদ্যমান বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিচালনায় প্রয়োজনীয় ডলারের জোগান দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিভাগকে। নির্মাণাধীন বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো উৎপাদনে এলে জ্বালানি আমদানি বাবদ যে পরিমাণ অর্থের প্রয়োজন হবে, তার সংস্থান নিয়ে রয়েছে সংশয়। জ্বালানি নিরাপত্তায় টেকসই অর্থনীতি ও বাজেটে এ খাতে পর্যাপ্ত বরাদ্দ রাখার পরামর্শ দেন তারা। 


বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলোর তথ্য অনুযায়ী, বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো চালাতে বছরে প্রায় ছয় লাখ টন ফার্নেস অয়েল, এলএনজি ও কয়লা আমদানি করতে হয় জ্বালানি বিভাগকে। বছর শেষে হিসাব অনুযায়ী, এ অর্থের পরিমাণ প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলার। 


জ্বালানিসংশ্লিষ্ট সূত্রের হিসাবে দেখা যায়, স্পট মার্কেট ও দীর্ঘমেয়াদি চুক্তির আওতায় জাতীয় গ্রিডে দৈনিক ৯০০ এমএমসিএফডি গ্যাস সরবরাহ করতে হলে বছরে শুধু এলএনজি আমদানিতে ব্যয় হচ্ছে ৩ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার (গড়ে ১০ ডলার হিসেবে), যার পুরোটা বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যবহার না হলেও অনেকাংশে এলএনজিনির্ভর। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও