![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2023-06%252Fb4958462-19f8-4987-a9ed-62e7a0d5091d%252Ferdogan_putin.PNG%3Frect%3D0%252C43%252C694%252C364%26w%3D1200%26ar%3D40%253A21%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26mode%3Dcrop%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2022-01%252F5a36c819-05a2-4bfb-ac50-57dd67355acb%252FBanner_7814X143.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_width_pct%3D1)
এরদোয়ানকে কেন অভিনন্দন জানাতে দেরি করেনি পশ্চিমারা
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান আবার ক্ষমতায়। নির্বাচনে জেতার পরপরই তাঁকে দ্রুত বিশ্বনেতাদের অনেকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। এর মধ্য দিয়ে তুরস্কের বৈশ্বিক কৌশলগত তাৎপর্য কী, তা স্পষ্ট হয়ে ওঠে, বিশেষ করে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের পটভূমিতে যা ব্যাপকভাবে বেড়েছে।
তবে এই বিশ্বনেতাদের বাইরে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন হচ্ছেন আলাদা। তিনি তুরস্কের প্রেসিডেন্টকে উজ্জীবিত করতে এতটাই আগ্রহী ছিলেন যে, ভোটের আনুষ্ঠানিক ফলাফল ঘোষণার আগেই এরদোয়ানকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
তুরস্কের যে নীতি রাশিয়ার বিশেষভাবে পছন্দ, তা হচ্ছে ইউক্রেনে আগ্রাসনের পর ক্রেমলিনকে একঘরে করে দিতে এরদোয়ানের অস্বীকৃতি। এমনকি ন্যাটোতে তুরস্কের মিত্ররা রাশিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার পরও এরদোয়ান সেই পথ ধরেননি। দেখা যাচ্ছে, ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে তুরস্ক ও রাশিয়ার মধ্যে বাণিজ্য উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।