যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিটেন্স বৃদ্ধি: উৎকণ্ঠা নাকি অর্জন?

হঠাৎ করেই রাজনীতিতে গণতন্ত্র, সুষ্ঠু নির্বাচন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হচ্ছে। মার্কিন ‘‘ভিসা নীতি’’ ও সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে রেমিটেন্সের প্রবাহ বৃদ্ধি, আসন্ন জাতীয় নির্বাচন- সব একসাথে গুলিয়ে ফেলছেন অনেকেই। বিষয়টিকে যে যার মতো করে তাদের পক্ষে প্রমাণের চেষ্টা করছেন। যে কোনো কারণেই হোক হঠাৎ রেমিটেন্সের বাহুল্যকে রাজনীতির নেতিবাচক অর্জন বিবেচনা করে সরকারকে নতুন চ্যালেঞ্জে ফেলতে চাচ্ছেন বিরোধী পক্ষ।


তাদের আগ্রহ ও জিজ্ঞাসা “ভিসা নীতি” ঘোষণার পরেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেন এতো রেমিটেন্স? রেমিটেন্সের প্রবাহ বৃদ্ধির বিপরীতে তাদের এই আচরণ জাতির জন্য দুঃখজনক। “কলা ছিললা কেনো? বুজাইয়া দেও”- এর মতো রিজার্ভ কমে গেছে, রেমিটেন্স প্রবাহ নিম্নমুখী বলে এতদিন যারা গলা শুকাচ্ছিল এখন রেমিটেন্স বাড়ল কেন? আওয়ামী লীগ সরকার জবাব চাই? অবনমনেও জবাব চাই, বৃদ্ধিতেও জবাব চাই।


এবার আসুন রেমিটেন্স বৃদ্ধির কারণসমূহ বিশ্লেষণে যাই, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ট্যাক্স সেশন শুরু হয় ফেব্রুয়ারি- মার্চে। এ বছর চাইল্ড ক্রেডিট এর আওতায় যাদের ১টি সন্তান রয়েছে তারা প্রায় ৮ থেকে ৯ হাজার ডলার চাইল্ড ক্রেডিট কর্মসূচির আওতায় ডলার হাতে পেয়েছে এপ্রিল-মে মাসে। সুতরাং যাদের ২টি সন্তান তারা প্রায় ১৬-১৮ হাজার ডলারের উপরে পেয়েছে। যার ফলে একটি বিরাট অংকের অর্থ হাতে এসেছে কয়েক লক্ষ আমেরিকা প্রবাসী বাংলাদেশীদের।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও