নিরাপত্তা ও নজরদারির অভাব

সমকাল সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০১ জুন ২০২৩, ০১:০১

রাজধানীতে বাস্তবায়নাধীন ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পে প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা আমাদের দাঁড় করাইয়া দিয়াছে একাধিক প্রশ্নের সম্মুখে। ব্যস্ত ও জনবহুল এলাকায় নির্মাণাধীন বৃহৎ স্থাপনাগুলির নিরাপত্তা ব্যবস্থা কি যথেষ্ট মনোযোগ পাইতেছে না? বিভিন্ন প্রকল্প এলাকায় একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটিবার পরও সতর্কতায় কেন ঘাটতি থাকিয়া যাইতেছে? এই দফায় সোমবার স্থাপনাটির মহাখালী অংশে ‘ভায়াডাক্ট’ অর্থাৎ উপরিকাঠামো হইতে ‘রড’ তথা লৌহশলাকা জনৈক কিশোরের মস্তকের উপরে পতিত হইয়া যেইভাবে মর্মান্তিক মৃত্যুর কারণ হইয়াছে, উহা অভিনব সন্দেহ নাই। কিন্তু স্মরণে রাখিতে হইবে, প্রতিবারই এইরূপ ‘অভিনব’ দুর্ঘটনা ঘটিতেছে। তাহা হইলে কি দুর্ঘটনার সম্ভাব্য কারণসমূহ যথাযথভাবে নিরূপিত হইতেছে না? এক একটি দুর্ঘটনা ঘটিবে আর বিষয়টি কেবল সংবাদমাধ্যমের আলোচনা-সমালোচনাতেই ফুরাইয়া যাইবে? আমাদের স্মরণে রহিয়াছে, গত বৎসর আগস্ট মাসে রাজধানীর উত্তরায় বাস্তবায়নাধীন বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট-বিআরটি প্রকল্পে বক্স গার্ডার ক্রেন হইতে ছুটিয়া চলন্ত প্রাইভেটকারের উপর পড়িলে পাঁচজন প্রাণ হারাইয়াছিলেন। উহার এক মাস পূর্বে গাজীপুরে একই প্রকল্পের গার্ডারের নিচে চাপা পড়িয়া একজন নিরাপত্তাকর্মী প্রাণ হারান। ২০২১ সালের মার্চ মাসেও বিমানবন্দর স্টেশনের সম্মুখে বিআরটি প্রকল্পের রোডওয়ে স্ল্যাব লঞ্চার ভাঙিয়া পড়িয়াছিল। মন্দের ভালো বলিতে হইবে, ঐ দুর্ঘটনায় প্রকল্পেরই দুই চীনা কর্মীসহ চারজন গুরুতর আহত হইলেও কাহারো প্রাণহানি ঘটে নাই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও