You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জনস্বাস্থ্য রক্ষায় ‘তামাক’ বড় প্রতিবন্ধক

জনস্বার্থে ও সময়ের প্রয়োজনে সরকার বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করে থাকে। সংবিধান ও জনমতের আলোকে গৃহীত এসব উদ্যোগ যাচাই করা হয়। আইন ও পলিসি হলে প্রয়োজনে তা যুগোপযোগী ও বাস্তবায়নযোগ্য করতে একাধিকবার পরিমার্জন/সংশোধন করা হয়ে থাকে, যাতে করে বাস্তবায়নে প্রতিবন্ধকতা না থাকে এবং কাঙ্ক্ষিত ফলাফল পাওয়া যায়। বাংলাদেশ সরকারের এমন একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ হচ্ছে—‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ আইন’ প্রণয়ন। ২০০৫ সালে প্রণীত এ আইন সবশেষ ২০১৩ সালে সংশোধন করা হয়। বাস্তবায়নে বিভিন্ন জটিলতা দেখা দেওয়াতে এবং উদ্ভূত কিছু নব্য সমস্যার কারণে বিদ্যমান আইনটি আবারও সংশোধনের অপরিহার্যতা দেখা দিয়েছে। জনকল্যাণের গুরুদায়িত্ব হিসেবে বিষয়টি আমলে নিয়ে সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করছে। মন্ত্রণালয়ের অধীন জাতীয় তামাক নিয়ন্ত্রণ সেল সক্রিয় ভূমিকা রেখে চলেছে কাজটি এগিয়ে নেওয়ার জন্য। সংবিধানের আলোকে জনস্বাস্থ্যের উন্নতিকল্পে এ উদ্যোগ প্রশংসার দাবি রাখে।

তামাক নিয়ন্ত্রণ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে নিয়ে আইনটির খসড়া সংশোধনী প্রস্তুত করা হয়। বিদ্যমান আইনের উল্লেখযোগ্য সংশোধন ও সংযোজন হচ্ছে—পাবলিক প্লেস, পরিবহনের আওতা বৃদ্ধি ও এসব স্থানে সব ধরনের তামাকজাতদ্রব্য সেবন নিষিদ্ধ, জরিমানা বৃদ্ধি এবং এসব স্থানে আলাদাভাবে ‘ধূমপানের স্থান’ না রাখা। তামাক কোম্পানির ‘সিএসআর’ কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ। বিক্রয়স্থলে তামাকজাতদ্রব্য দৃষ্টির আড়ালে রাখা। খোলা ও খুচরা এবং ভ্রাম্যমাণ তামাক বিক্রয় নিষিদ্ধ। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১০০ মিটারের মধ্যে তামাকজাত দ্রব্যের দোকান না রাখা। তামাকজাতদ্রব্য বিক্রয়ে লাইসেন্স গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা। তামাকপণ্যের মোড়কে সচিত্র স্বাস্থ্য সতর্কবাণী ৯০ শতাংশ করা। ই-সিগারেট বা ভেপিংয়ের আমদানি, উৎপাদন, বিক্রয়, বিপণন ও ব্যবহার নিষিদ্ধ করা উল্লেখযোগ্য।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন