You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শেষের দিকে যোগাযোগ থাকলেও আমাদের বন্ধুত্ব ছিল না! ঋতুপর্ণ ঘোষের মৃত্যুদিনে অকপট চিরঞ্জিৎ

ঠিক দশ বছর হতে চলল, ঋতু নেই! ভাবলেই অবাক লাগে। সত্যিই সময় কারও জন্য থেমে থাকে না। কিন্তু সেই মানুষটি আমাদের মনে রয়ে যায়। তখন আমার পরিচালিত ‘ভয়’ ছবিটা সবে মুক্তি পেয়েছে। এ দিকে ঋতুপর্ণ বলে এক জন পরিচালক ছবি করছেন, সেই খবর আমার কানে এসে পৌঁছেছে। হঠাৎ একদিন ও আমাকে ফোন করল। নিজের পরিচয় দিয়ে জানাল যে, ‘ভয়’ ওর খুবই ভাল লেগেছে। তার পর ও আমার বাড়িতে এসেছিল। পরস্পরের জন্মদিনেও আমাদের দেখা হয়েছে। আমাকে ও ডাকত ‘দীপু’ নামে। ধীরে ধীরে আমাদের বন্ধুত্ব হল, ও আমাকে ‘বাড়িওয়ালি’তে কাস্ট করল। আমাকে আরও দুটো-তিনটে ছবির গল্প শুনিয়েছিল। কিন্তু পরে কোনও কারণে সেই ছবিগুলো ও আর আমার সঙ্গে করেনি।

ঋতুপর্ণের মতো জ্ঞানী এবং বিচক্ষণ পরিচালক বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে খুবই কম এসেছে। ওর প্রায় সব ছবিই আমার দেখা। ঋতুর এই দিকটা সকলেরই প্রায় জানা। আমি বরং ‘বাড়িওয়ালি’ ছবির শুটিংয়ের একটা অন্য অভিজ্ঞতা জানাই। তখন ছবির আউটডোর চলছে বর্ধমানের দশঘড়ায়। আমার তখন বিপুল জনপ্রিয়তা। কোনও ভাবে স্থানীয় মানুষদের কাছে খবর পৌঁছে গিয়েছিল যে, আমি ওখানে শুটিং করছি। তার পর শুটিং দেখতে দলে দলে মানুষ রাজবাড়ির আশপাশে ভিড় করতেন। কেউ পাঁচিলে উঠে অপেক্ষা করছেন, তো কেউ গাছে চড়ে! ফলে শুটিংয়েও বেশ অসুবিধা হতে শুরু করল। আর কোনও উপায় না দেখে শেষে ঋতু আমার শরণাপন্ন হল। আমি তখন প্রতি দিনই শুটিংয়ের বিরতিতে বা কখনও শুটিং শেষে রাজবাড়ির ছাদে বা কখনও বাইরে বেরিয়ে এসে অনুরাগীদের সামনে দাঁড়াতাম, হাত নাড়তাম। তাঁর পর ওঁরা শান্ত হতেন। ফলে আর জমায়েত হত না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন