কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিশ্ব শান্তির দূত বাংলাদেশ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের জন্মলগ্ন থেকেই শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে ‘সবার প্রতি বন্ধুত্ব, কারও প্রতি বৈরিতা নয়’ এই নীতি গ্রহণ করেন। এ নীতির আলোকে বিশ্ব শান্তি রক্ষায় প্রথমে আঞ্চলিক সমঝোতাসহ বিশ্বের যে কোনো অঞ্চলে উত্তেজনা প্রশমন, অস্ত্র সীমিতকরণ এবং শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানের প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। বঙ্গবন্ধু বলেছেন, বিশ্ব শান্তি তাঁর জীবনদর্শনের মূলনীতি। তিনি বিশ্বের সর্বত্র শান্তি কামনা করতেন এবং তা সুসংহত করার পক্ষে ছিলেন। এ জন্য তিনি জোটনিরপেক্ষ নীতি গ্রহণ করেছিলেন। স্বাধীন দেশ হিসেবে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেদের তুলে ধরা এবং উন্নয়নের জন্য তিনি আন্তর্জাতিক সাহায্যের প্রয়োজন অনুভব করেন। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘের ১৩৬তম সদস্য হিসেবে বাংলাদেশ অন্তর্ভুক্ত হয়, যা বিশ্বে শান্তিরক্ষায় সক্রিয় অবদানের পথ তৈরি করে।

১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বঙ্গবন্ধু জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে বাংলায় ভাষণ দেন। তিনি ভাষণে বিশ্বের সর্বত্র শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের অব্যাহত সমর্থনের দৃঢ় অঙ্গীকার এবং জাতিসংঘ সনদ সমুন্নত রাখার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন। তিনি শান্তি, মানবাধিকার, ধর্মনিরপেক্ষতা, গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার, নিরস্ত্রীকরণ, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উন্নয়নসহ মানুষের অগ্রযাত্রায় তাঁর সমর্থন ব্যক্ত করেন। এরই ফলে বিশ্ব শান্তি প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘের অধীনে পরিচালিত সব শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে বাংলাদেশ সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে আসছে। বঙ্গবন্ধুর নীতির আলোকেই তাঁরই সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতিসংঘের সঙ্গে সম্পর্ক ও যোগাযোগ সুদৃঢ় করেছেন। আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি অটল থেকে সম্পর্ক আরও গভীর  করার জন্য যে কোনো প্রয়োজনে সাড়া দেওয়ার জন্য সদা প্রস্তুত রয়েছেন। তিনি প্রতিবেশী রাষ্ট্রগুলোর সঙ্গে সহাবস্থান বজায় রেখে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভাবমূর্তি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন