You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পুঁজিবাজারে ১১ হাজার নতুন বিনিয়োগকারী, সক্রিয় হচ্ছেন অন্যরাও

নতুন বছরের শুরুতেই পুঁজিবাজার ভালো হবে, এমন প্রত্যাশা ছিল বিনিয়োগকারীদের। যে কারণে অনেক নতুন বিনিয়োগকারী বাজারে লেনদেনের জন্য নতুন বেনিফিশিয়ারি ওনার্স (বিও) অ্যাকাউন্ট খোলেন। কিন্তু প্রথম তিন মাস (জানুয়ারি-মার্চ) সেকেন্ডারি মার্কেটে দরপতন হয়েছে। দাম কমতে কমতে বাজারে লেনদেন হওয়া ৪০০ কোম্পানির মধ্যে ৩০০ কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে নেমে আসে। এ অবস্থায় অধিকাংশ বিনিয়োগকারী শেয়ার বিক্রি করতে পারেননি। তারা নতুন করে বিনিয়োগও করেননি।

অপরদিকে বিশ্বমন্দা ও সেকেন্ডারি বাজার ভালো না থাকায় এ সময়ে নতুন করে প্রাথমিক গণপ্রস্তাব (আইপিও) অনুমোদন দেওয়া কমেছে। তবে এপিল মাসে এসে বাজার কিছু ভালো হতে থাকে। যার ধারাবাহিকতা বজায় রয়েছে চলতি মে মাসেও। এতে অনেক বিনিয়োগকারী সক্রিয় হয়ে ওঠেন। বাজারে বাড়তে থাকে লেনদেন। 

সেন্ট্রাল ডিপজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল) সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের বেশিরভাগ সময় পুঁজিবাজার খারাপ সময় পার করলেও গত পাঁচ মাসে (২৫ মে পর্যন্ত) বাজারে প্রায় ১১ হাজার নতুন বিনিয়োগকারী এসেছে। বাজার পজিটিভ থাকলে বছরের বাকি সময়ে এ সংখ্যা ধীরে ধীরে বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত এপ্রিলে রোজার ঈদের পর থেকে বাজার ভালো হচ্ছে, প্রায় শতাধিক কোম্পানি ফ্লোর প্রাইস থেকে বেরিয়ে এসেছে। নতুন করে প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তি বিনিয়োগকারীরা সক্রিয় হচ্ছেন। লেনদেন হাজার কোটি টাকার বেশি হচ্ছে। বিমা, আইটিও, খাদ্য এবং ওষুধ খাতের শেয়ারে বিনিয়োগকারীরা ভালো প্রফিট পাচ্ছেন। বিনিয়োগকারীরা নতুন করে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ শুরু করছেন। বিও হিসাবও বাড়ছে।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন