কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

গর্ভাবস্থায় এই সব ভুল ভুলেও নয়

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ২৮ মে ২০২৩, ১৩:০১

নতুন অতিথি আসছে, এই খবরে বাড়িতে আনন্দের সীমা নেই। এই হবু মায়ের যত্ন নেওয়া বেড়ে যায়। এসময় এমন কিছু নিয়ম আমরা মেনে চলি, যা আদৌ শরীরের কোনও কাজে লাগে না উল্টো ক্ষতি করে মা ও সন্তানের। চিকিৎসকের পরামর্শ, নিজেদের ভাবনা-চিন্তার পরেও থেকে যায় নানা রকম ভুল।


যেমন, ছোট থেকে শুনে এসেছেন গর্ভবতী হলে খেতে হয় দু’জনের মাপে। নিজের ও সন্তানের। বেশির ভাগ সময়ই শুয়ে–বসে থাকতে হয় ইত্যাদি। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে কিন্তু এই সব ধারণার কোনওটাই ঠিক নয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, গর্ভাবস্থায় আজও বেশিরভাগ বাড়িতেই হবু মায়েদের নানা রকম ভুল ধারণার শিকার হতে দেখা যায়। সেখান থেকে নানা রকম প্যানিক বা উদ্বেগও তৈরি হয়। এমনিতেই এ সময় শারীরিক কিছু পরিবর্তন ঘটতে থাকে। এমনিই কিছুটা ভয় দানা বাঁধে। তার উপর এই সব ভুল ধারণা আরও বেশি করে উদ্বেগের জন্ম দেয়।


খেতে হবে দু’জনের মাপে
এত দিন যা খেয়েছেন এখন এর দ্বিগুণ খাবেন? এ ধারণা ভুল। ছোট্ট ভ্রূণের এত খাবার লাগে না। অতিরিক্ত খাবারের সবটাই গিয়ে ভাবী মায়ের ওজন বাড়ায়, বাড়ে ডায়াবেটিস, প্রেশার ও আরও কিছু জটিল বিপদের শঙ্কা। যা থেকে মা ও শিশু উভয়ের প্রাণ নিয়ে টানাটানি পড়তে পারে। কাজেই প্রথম তিন মাস পুষ্টিকর খাবার খান, আগের মাপেই। তিন মাস পর থেকে মাত্র ২৫০–৩০০ ক্যালোরি বেশি খেতে হবে। একটা কলা, ছোট এক বাটি সিরিয়াল আর দুধ একটু বেশি খেলেই ওটুকু পুষিয়ে যায়।


ছোটখাটো ওষুধ নিজেই খাওয়া যায়
নিতান্ত সাধারণ ওষুধ থেকেও বাচ্চার জন্মগত ত্রুটি-সহ আরও নানা সমস্যা হতে পারে। কাজেই অম্বল–বদহজম–কোষ্ঠকাঠিন্য, যাইহোক না কেন, ওষুধ খান চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে।


কম ঘুমিয়ে কাজ সেরে রাখা
এমনিতেই এ সময় ক্লান্ত থাকে শরীর। তার সঙ্গে কম ঘুম যুক্ত হলে স্বাস্থ্য ভাঙতে বাধ্য। কাজেই অন্তত ৭–৮ ঘণ্টা ঘুমান। অফিসে ন্যাপ নেওয়ার সুবিধা থাকলে দুপুরে খাওয়ার পর ১০–১৫ মিনিটের দিবানিদ্রা দিতে পারলে ভাল। না হলে সপ্তাহ–শেষে অনেকটা ঘুমিয়ে শরীরের ঘুম পুষিয়ে নিন। কিন্তু কোনও ভাবেই কম ঘুমের থিওরিতে বিশ্বাস করবেন না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও