You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তানিয়ার মৃত্যু ঠেকানো যায়নি, এমন অবহেলায় অনেকে

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২০ বছর বয়সী তানিয়ার শয্যা ঘিরে চিকিৎসক, নার্সদের ভিড়। যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকা সাত মাসের অন্তঃসত্ত্বা এই মায়ের কষ্ট উপশমের চেষ্টা চলছিল। কিন্তু সংকটের তুলনায় অপ্রতুল সেবায় বাঁচানো গেল না তাঁকে। হাসপাতালের গাইনি ওয়ার্ডে ২৩ মে মৃত্যু হয় তাঁর।

ঘটনার সময় এই প্রতিবেদক সেখানে উপস্থিত ছিলেন। কর্তব্যরত চিকিৎসক নাজনীন সুলতানা প্রথম আলোকে বলেন, বিকেল চারটায় তানিয়াকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, পাঁচটায় তিনি মারা যান। তিনি অ্যান্টেপারটাম হেমোরেজ (এপিএইচ) বা গর্ভকালীন অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা গেছেন।

হাসপাতালের শয্যায় তানিয়ার হাড্ডিসার দেহে কিছুটা উঁচু পেট জানান দিচ্ছিল, তাঁর দেহে আরেকটা প্রাণ ছিল। মায়ের সঙ্গে সেই সন্তানেরও বিদায় হয়েছে। বৈদ্যুতিক পাখার বাতাসে উড়তে থাকা তানিয়ার চুলগুলোকেই তখন শুধু সজীব মনে হচ্ছিল। মেয়েটির শয্যার কাছে দাঁড়িয়ে মনে অনেক প্রশ্ন জাগছিল। ঠিক কী কী কারণে তাঁর মৃত্যু হলো?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন