তুরস্কের নির্বাচন এবং পশ্চিমাদের অবস্থান

দেশ রূপান্তর রায়হান আহমেদ তপাদার প্রকাশিত: ২৫ মে ২০২৩, ১৬:৩৪

নির্বাচনে এরদোয়ান তার দুই দশকে বানানো কর্র্তৃত্ববাদী আমলাতন্ত্রের ওপর অনেকটা ভরসা করছেন। তিনি পরিকল্পিতভাবে দেশের সংবাদমাধ্যমকে নিজের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছেন। এ ছাড়া দেশটির প্রায় ৮০ হাজার মসজিদের পরিচালনা পর্ষদও তার হয়ে কাজ করবে বলে ধারণা করা হয়। তবে ২০ বছর ধরে তিনি যে দমন-পীড়ন করেছেন, তাতে সাধারণ তুর্কিদের একটি বিরাট অংশ তার শাসনের প্রতি বিরক্ত। তার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হলো তুরস্কের অর্থনৈতিক মন্দাবস্থা। সেখানে মূল্যস্ফীতি ৮০ শতাংশের ওপরে উঠেছে। এর মধ্যে ভয়াবহ ভূমিকম্পে প্রায় ৫০ হাজার লোক মরেছে। এই ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে কার্যকরভাবে দাঁড়াতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে। তুরস্কে দুটি ঐতিহাসিক ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে।


পশ্চিমা গণমাধ্যমগুলো যথারীতি বলছে, রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান আমলের অবসান ঘটতে যাচ্ছে। কম-বেশি সব কটি পশ্চিমা গণমাধ্যমের আভাস হচ্ছে, ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড জাস্টিস পার্টির এরদোয়ানকে হারিয়ে দিতে পারেন রিপাবলিকান পিপলস পার্টির নেতা কামাল কিলিচদারোগলু। এরদোয়ানের পরাজয় বা ক্ষমতা থেকে নির্বাসন পশ্চিমাদের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা। তবে এর আগে কোনো নির্বাচনে এরদোয়ান হারেননি, কিন্তু এবার পাহাড়সম চাপ নিয়ে নির্বাচনে লড়তে হচ্ছে তাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও