কর্ণাটক নির্বাচন যে বার্তা বহন করে

দেশ রূপান্তর শাহাদাৎ হোসাইন প্রকাশিত: ২৪ মে ২০২৩, ১৬:২৪

নানা নাটকীয়তার পর কংগ্রেসের নেতা সিদ্দারামাইয়া মুখ্যমন্ত্রী ও ডি কে শিবকুমার উপ-মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন। মন্ত্রিসভায় সব সম্প্রদায়ের মধ্যে এক ধরনের ভারসাম্য রক্ষার চেষ্টা করেছেন কংগ্রেসের জাতীয় নেতারা। খ্রিস্টান সংখ্যালঘুদের মধ্য থেকে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী কে জে জর্জ, মুসলমান সংখ্যালঘুদের মধ্য থেকে বি জেড জামির আহমেদ খান মন্ত্রী হয়েছেন।


রাজ্যটিতে ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনে কংগ্রেস ও ধর্মনিরপেক্ষ জেডিএস জোট সরকার গঠন করলেও এক বছরের মাথায় আস্থা ভোটে এই জোট সরকারকে হারিয়ে ক্ষমতা দখল করেছিল বিজেপি। নির্বাচনে একক দল হিসেবে বিজেপি সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেও রাহুল গান্ধী চটজলদি জেডিএসের সঙ্গে জোট করে জেডিএসের কুমারস্বামীকে মুখ্যমন্ত্রী মেনে নিয়ে বিজেপিকে আটকে দেন। ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের ভরাডুবির পর বিজেপি বিভিন্ন প্রদেশে জোট ভাঙানো, নেতা বাগানো ও আঞ্চলিক দলের সঙ্গে জোট করার কৌশল নেন। তাদের প্রথম টেস্টটি হয়েছিল কর্নাটকে। রাহুল গান্ধী যে কৌশলে এক বছর আগে বিজেপিকে সরকার গঠন করতে দেয়নি, ঠিক একই কৌশলে ২০১৯-এ কর্নাটকের ক্ষমতা দখল করে বিজেপি। ফলে আজকের বিজয় রাহুল গান্ধীর বা কংগ্রেসের পক্ষ থেকে ২০১৯ সালের প্রতিশোধও বটে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও