বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও উদ্ধারের জন্য সরকারি কর্তৃপক্ষ আছে। কিন্তু কোনো প্রাণী লোকালয়ে চলে এলে বা কোথাও আটকে পড়লে সেটিকে পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়। আইনের তোয়াক্কা না করে স্থানীয় মানুষ অসচেতনতার কারণে ও ভীত হয়ে প্রায়ই এ কাজ করেন।
স্থানীয় প্রশাসন বা সরকারি কর্তৃপক্ষ সেখানে উপস্থিত হওয়ার আগেই দেখা যায় প্রাণীটিকে মেরে ফেলা হয়েছে। কয়েক দিন পরপর নীলগাই বা মেছো বাঘ হত্যার সংবাদ শিরোনাম হয়। বিষয়টি এখন এমন পর্যায়ে চলে গেছে, সেখানে বিশাল শরীরের হাতি পর্যন্ত মেরে ফেলা হচ্ছে।
এতে জড়িয়ে পড়েছে প্রাণিশিকারি ও চোরা কারবারিরাও। ফলে বন্য প্রাণী হত্যা, শিকার ও পাচার বন্ধ করার জন্য সবার আগে সচেতন করতে হবে স্থানীয় মানুষকে। পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে গড়ে তুলতে হবে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। এমন এক সংগঠন করেই দারুণ সফলতা দেখিয়েছে স্ট্যান্ড ফর আওয়ার এনডেঞ্জার্ড ওয়াইল্ডলাইফ (সিউ)। গত ছয় বছরে সংগঠনটি প্রায় ৪০০ বন্য প্রাণী উদ্ধার করেছে।
- ট্যাগ:
- মতামত
- উদ্ধার
- বন্যপ্রাণী
- স্বেচ্ছাসেবক
- সংগঠক