কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মণিপুরে রক্তক্ষয়ী হিংসা ও ভারতের বিপদ

প্রথম আলো মণিপুর শুভজিৎ বাগচী প্রকাশিত: ২২ মে ২০২৩, ১০:০৫

দক্ষিণ এশিয়ার তিন দেশ বাংলাদেশ, নেপাল ও ভুটান; পূর্ব এশিয়ার চীন এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার মিয়ানমার—এই পাঁচ দেশের সঙ্গে আন্তর্জাতিক সীমান্ত রয়েছে উত্তর-পূর্ব ভারতের। সেখানে রয়েছে সাতটি রাজ্য। এর মধ্যে অন্যতম মণিপুর রাজ্য। এই রাজ্যে ৩ মে থেকে শুরু হওয়া সংঘাত–সহিংসতা আগামী দিনে ভারতসহ গোটা অঞ্চলের জন্য কী বার্তা দিচ্ছে, তা সামনে আসছে। এই প্রতিবেদনে মণিপুর রাজ্যের অনেকের সঙ্গে কথা বলা হলেও নিরাপত্তার কারণে তাঁদের নাম উল্লেখ করা হয়নি।


ঘটনা


মার্চ মাসে মণিপুর হাইকোর্ট এক নির্দেশে রাজ্য সরকারকে বলেছিলেন, মণিপুরের সংখ্যাগরিষ্ঠ অনুপজাতি (উপজাতিভুক্ত নয় এমন সম্প্রদায়) মেইতেই সম্প্রদায় তফসিলি আদিবাসী হিসেবে সংরক্ষণ পেতে পারে কি না, তা খতিয়ে দেখতে। নির্দেশটি হাইকোর্টের ওয়েবসাইটে ১৮ এপ্রিল প্রকাশ করার পরে বিক্ষোভ দেখাতে শুরু করে উপজাতি সম্প্রদায়। বিক্ষোভ দিন কয়েকের মধ্যেই সহিংস আন্দোলনের রূপ নেয়। মণিপুরের রাজধানী ইম্ফলের পাশের জেলা চূড়াচাঁদপুরে ৩ মে উপজাতি ছাত্রদের একটি মিছিল বের হয়।


কিছুটা গুজবের কারণে এবং মিছিলে অস্ত্র থাকার খবরে হিংসা ছড়াতে শুরু করে ইম্ফলের আশপাশে, চূড়াচাঁদপুরে এবং সংলগ্ন অন্তত আরও চার জেলায়। এক দিনে মৃত্যু হয় অন্তত ২০ জনের। এখন পর্যন্ত সরকারি হিসাবে মৃতের সংখ্যা ৭০ জনের বেশি। স্থানীয় লোকজনের ধারণা, মারা গেছেন শতাধিক মানুষ। সংঘাত শুরু হওয়ার দু–এক দিন পর রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং বলেছিলেন, ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে ১ হাজার ৭০০ বাড়িঘর, সম্পত্তি। অসংখ্য আহত। কত মানুষ গ্রাম ছেড়ে পালিয়েছেন বলা মুশকিল।


সেনাবাহিনী মোতায়েন করে এবং ইন্টারনেট বন্ধ করে অবস্থা সামাল দিচ্ছে রাজ্য এবং কেন্দ্র সরকার। কিন্তু পাহাড়ে এখনো গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে বলে চূড়াচাঁদপুরের বাসিন্দারা জানিয়েছেন। স্পষ্টই এই শান্তি ক্ষণস্থায়ী।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও