রাজনীতিতে আলোচনায় মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
কথাটা প্রথম তুলেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নিজে। জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর শেষে দেশে ফিরে গত ১৩ মে তিনি বলেন, ‘যেসব দেশ নিষেধাজ্ঞা দেবে, আমরা তাদের কাছ থেকে কিছু কিনব না।’ এরপর থেকে বিদেশি নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কথা হচ্ছিল বিভিন্ন দিক থেকে। এর মধ্যে সরকারের দুই মন্ত্রী গতকাল রোববার আবার বললেন নিষেধাজ্ঞার কথা।
যুক্তরাষ্ট্র কি বাংলাদেশের ওপর আবার নিষেধাজ্ঞা দিতে যাচ্ছে? কী হতে পারে নিষেধাজ্ঞা? কারা পড়তে পারেন মার্কিনদের এই খাঁড়ায়? র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ওপর বহাল আছে দেড় বছর আগের নিষেধাজ্ঞা। এসব বিষয় নিয়ে অনেকটা খোলামেলা কথা হচ্ছে সরকারে এবং সরকারের বাইরে বিভিন্ন মহলে।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের বিপুল বাণিজ্যিক সম্পর্ক আছে। বহু পরিবার দেশটিতে প্রতিবছর ছেলে-মেয়েদের পড়তে পাঠায়। দেশটিতে হাজার হাজার বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মানুষ আছেন। এই অবস্থায় মার্কিনরা কয়েকটি প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে যাচ্ছে এবং দেশের রপ্তানি ঝুঁকির মুখে পড়তে পারে এমন আলোচনাও আছে। ই-মেইলে গতকাল দুপুরে এসব তথ্য জানিয়ে আজকের পত্রিকার পক্ষ থেকে যোগাযোগ করা হয়েছিল ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের সঙ্গে। জানতে চাওয়া হয়েছিল, বাংলাদেশের ওপর আবার নিষেধাজ্ঞা আরোপের আশঙ্কা আছে কি না।