You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চিনির বাজার: ভোক্তাস্বার্থ কে দেখবে?

চিনির দাম অব্যাহতভাবে বাড়ছে। সরকার নির্ধারিত দামেও পণ্যটি মিলছে না খুচরা বাজারে। রমজানের আগে থেকেই প্যাকেটজাত চিনির বড় ঘাটতি। খোলা চিনিও কিনতে হচ্ছে বেশি দামে। একাধিকবার এমনটি ঘটতে দেখে ভোক্তারা বোধ হয় আর জানতে আগ্রহী নয়– চিনির দাম কত নির্ধারণ করা হলো। মাঝে এর দাম কমানোও হয়েছিল। সেটা এ যুক্তিতে যে, সরকার শুল্ক ছাড় দিয়েছে। এসব ছাড়ের সুফল এ দেশে ভোক্তারা কতটা পেয়ে থাকে– সে প্রশ্নও আছে।

শুল্ক ছাড় প্রত্যাহারের পর চিনির বাজার হয়ে পড়েছে আরও অশান্ত। বাণিজ্যমন্ত্রী এ জন্য ‘অসাধু ব্যবসায়ীদের’ ওপর দায় চাপিয়েছেন। খুচরা ব্যবসায়ীরা দলবদ্ধ হয়ে দাম বেশি নিচ্ছেন বা বাজারে সংকট সৃষ্টি করেছেন– এমনটা মনে হয় না। সুনির্দিষ্টভাবে না বললেও মন্ত্রী সম্ভবত বড় ব্যবসায়ীদেরই বুঝিয়েছেন, যাঁরা অপরিশোধিত চিনি আমদানি করে পরিশোধনের পর বাজারে ছাড়েন। সংখ্যায় তাঁরা বেশি নন। চিনি আমদানি করতে হয় বিপুল পরিমাণে। এটা তাই ছোট বা মাঝারি ব্যবসায়ীদেরও কাজ নয়। এ জন্য মনে করা হয়ে থাকে, এসব পরিশোধনকারীই চিনির বাজারের নিয়ন্ত্রক। সংকটের আরেকটা জায়গা হলো, চাহিদার প্রায় পুরোটা চিনিই আমরা আমদানি করি। রাষ্ট্রায়ত্ত যে কয়টি চিনিকলে এখনও কিছু উৎপাদন হয়ে থাকে, সেগুলোর সক্ষমতা খুব সামান্য। সার্বিক অদক্ষতায় এগুলোর উৎপাদন ব্যয়ও বেশি। মোদ্দাকথা, এর কোনো প্রভাব নেই চিনির মোট সরবরাহ ও দামে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন