কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সন্তান জন্মানোর পর ফিটনেস ফিরে পেতে কী করবেন?

সমকাল প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২৩, ১১:৩২

গর্ভাবস্থায় ওজন বেড়ে যাওয়াটা খুবই স্বাভাবিক । এই সময় একজন নারী শারীরিক এবং মানসিক দিক দিয়ে সম্পূর্ণ  ভিন্ন পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে দিন কাটান। মা হওয়ার পরেও বেশ কয়েক মাস ধরে চলে এই টানাপোড়েন। একদিকে অসুস্থ শরীর, অপরদিকে নবজাতকের যত্ন নেওয়া। নতুন মায়েদের কাছে সন্তানই হয়ে ওঠে তার ধ্যান-জ্ঞান। মায়েরা নিজের যত্নের ব্যাপারেও খেয়াল রাখেন না।


তবে মা হওয়া মানেই কিন্তু পুরনো ‘আমি’কে হারিয়ে ফেলা নয়। শিশুর পাশাপাশি প্রত্যেক মায়ের নিজের যত্ন নেওয়াটাও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সন্তান জন্ম দেওয়ার পর একজন নারীর শরীরে নানা সমস্যা দেখা দেয়। পেটে ফাটা দাগ, চোখের নিচে ফোলা ভাব, ত্বক মলিন হয়ে যাওয়া, চুল পড়া, ব্রণের সমস্যা, মানসিক অবসাদের পাশাপাশি দেখা দেয় নানা জটিলতা। এই পরিস্থিতি থেকে সেই পুরনো 'আমি'তে নিজেকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে নির্দিষ্ট রুটিন অনুযায়ী কয়েকটি কাজ করা উচিত।


কী করবেন-


১. এই সময় প্রচুর পরিমাণে পানি পান করতে হবে। শরীরে পানির ঘাটতি হলে একদম চলবে না। পানি পানে ত্বক হাইড্রেট থাকবে এবং চুলের উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে। পাশাপাশি খাবারের তালিকায় রাখতে হবে স্বাস্থ্যকর খাবার। ব্রণের জন্য ভালো ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এছাড়াও হাতের কাছে রাখবেন সানস্ক্রিন।


২. আপনার যে রঙের পোশাক পরতে ইচ্ছা হবে সেই পোশাক পরবেন। এতে মন ভালো থাকে। সন্তান জন্মের পর অনেক নারী নিজেদের শারীরিক পরিবর্তন নিয়ে কিছুটা হলেও হীনমন্যতায় ভোগেন। তারা অনেকেই ভাবেন আগের মত সব পোশাকে তাদের আর মানাবে না। কিন্তু এই ধারণা মাথা থেকে সম্পূর্ণ দূর করুন। নিজের পছন্দের পোশাকে নিজেকে সাজান। সময় করে নিজের পছন্দের বই পড়ুন এবং গান শুনুন। এতে মানসিক অবসাদ আপনাকে চেপে ধরবে না।


৩. সব সময় নিজেকে নিয়ে ইতিবাচক চিন্তা করুন। এর প্রভাব আপনার সন্তান এবং পরিবারের উপরেও পড়বে।


৪. স্ট্রেচ মার্ক দূর করতে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। রোজ রাতে ঘুমানোর আগে স্ট্রেচ মার্কে অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে ধীরে ধীরে এই দাগ কমতে শুরু করবে।


৫.সাধারণত সিজারিয়ান হলে তিন থেকে ছয় মাস এবং নরমাল ডেলিভারি হলে অন্তত দেড় মাস ভারি কোন কাজ কিংবা ব্যায়াম করা ঠিক নয়। তবে এই সময় আপনি প্রতিদিন হাঁটা এবং ফ্রি হ্যান্ড এক্সারসাইজ করতে পারেন। এক্ষেত্রে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নেবেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও